নির্বাচন অধিকার বিষয়ক সংস্থা এডিআর লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ৮ হাজার ৩৩৭ জন প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা বিশ্লেষণ করেছে। সেই তথ্য উঠে এসেছে বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ২৩ মে। এনডিটিভি-এর এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে সেই দারুণ তথ্য।
বিজেপি সূত্রের খবর, ষষ্ঠ দফার প্রচারের জন্য রবিবার রাজ্যে দুটি জনসভা রয়েছে। প্রথম সভাটি হবে বাঁকুড়ায় বিজেপিপ্রার্থী সুভাষ সরকারের সমর্থনে।
১০ মার্চ ব্রিগেডের জনগর্জন সভা থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা - অভিষেক প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করছেন বলে সূত্রের খবর।
শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে দিল্লিতে বৈঠকে বসেছিল বিজেপির শীর্ষনেতারা। তখনই দিন বদলানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণ হিসেবে বিজেপি জানায়, ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস।
জনগর্জন জনসভায় মমতা ও অভিষেক দুজনেই উপস্থিত থাকবেন। থাকবেন দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বরা। দলের নেতা কর্মীরাদেরও এই সভায় উপস্থিত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।
কংগ্রেসের ভারত জোড়া ন্যায় যাত্রা প্রসঙ্গে, পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেছেন, "ন্যায় যাত্রা বন্ধ করার জন্য শুরু থেকেই সমস্ত ধরণের কৌশল গ্রহণ করা হয়েছিল।
শুক্র ও শনিবার গেরুয়া শিবিরের জাতীয় পদাধিকারীদের বৈঠকের পর দলীয় সূত্রের খবর অনুযায়ী, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে সারা ভারতে অন্তত ১০০ জন সাংসদকে বাদ দিতে পারে বিজেপি।
এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে রাই বলেন যে গত তিন বছরে সিআরপিএফ কর্মীদের আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়েনি। তিনি বলেছিলেন যে ২০২০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২০৬ জন সিআরপিএফ কর্মী আত্মহত্যা করেছেন।
রাজ্যসভা থেকে কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশ, রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, ডিএমকের কানিমোঝি, আরজেডির মনোজ কুমার ঝাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
সোমবার সেই মামলার শুনানি হয় বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বেঞ্চে। বিচারপতি জানিয়ে দিয়েছেন বিজেপি ধর্মতলার সিইএসসির অফিস ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনেই সভা করতে পারবে।