ষষ্ঠীদেবীর পুজো করার কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে, যা মেনে চললে মা ষষ্ঠীর কৃপা লাভ করতে পারবেন। দেখে নিন কোন পদ্ধতিতে পুজো করলে ষষ্ঠীদেবীর আশীর্বাদ মিলবে।
জেনে নিন অপরা একাদশীর উপবাসে কি খাবেন। শাস্ত্র অনুসারে একাদশী উপবাস পালনের নিয়ম-
সাধারণত চৈত্রসংক্রান্তির চড়ক উৎসবের আগের দিন নীলপূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বাঙালি গৃহিণীরা নিজের সন্তান এর মঙ্গল কামনায় ও সুস্থ জীবন কামনা করে এই ব্রত পালন করেন।
মা শীতলার ব্রত পালন করার মূল উদ্দেশ্য হল দেবী শীতলাকে তুষ্ট রাখা। সাধারণ বসন্তকালে রোগভোগ দূর করার জন্যএ এই পুজোর প্রচল হয়েছে।
একাদশীর আগে থেকে কোনও পরিকল্পনা না করেই উপবাস করে ফেললে তা আপনার স্বাস্থ্যের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
প্রহর বলতে ২৪ ঘণ্টা বোঝানো হয়। সুর্যাস্ত থেকে পরবর্তী সূর্যোদয় পর্যন্ত সময়কাল ধরা হয়। চার প্রহরের অর্থ- ৩ ঘণ্টা করে। শিবরাত্রি কিন্তু পুজো নয় তাই, বরং ব্রত। তাই প্রতি প্রহরে শিবকে পুজো নিবেদনের কথা বলা হয়।
আমলকি একাদশীর ব্রতে যদি আগে থেকে কোনও পরিকল্পনা না করেই উপবাস করে ফেলেন, তাহলে তা আপনার স্বাস্থ্যের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশেষ কতগুলি নিয়ম পালনের মাধ্যমে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে অর্থ এবং সম্পত্তিতে ফুলেফেঁপে উঠবে ভক্তদের ভাগ্য।
অগ্রহায়ণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে চাঁদ মৃগাশিরা নক্ষত্রে থাকে। তাই এর নাম হয় মার্গশীর্ষ। এই মাসে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বিশেষ যোগ রয়েছে। অগ্রহায়ণ মাসে যিনি শ্রীকৃষ্ণের পূজা করেন, তিনি সমস্ত আনন্দ ভোগ করেন এবং মৃত্যুর পর মোক্ষ লাভ করেন।
এই বছর পরিবর্তিনী একাদশীর তারিখ নিয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। জেনে নেই পরিবর্তিনী একাদশীর সঠিক তারিখ ও পূজার শুভ সময়।