নেতাজিই প্রথম যোজনা কমিশনের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁর পরিকল্পনাই বাস্তবায়িত করতে চান মমতা।
সালটা ছিল ১৯৩৯। ৯ ডিসেম্বর স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রখ্যাত আইনজীবী তথা পুরুলিয়া পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নীলকণ্ঠ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে পা রেখেছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। আর সেই দিনের ইতিহাস যে আজও জ্বলজ্বল করছে বাড়ির প্রতিটি ইট, কাঠ, পাথরের গায়ে।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্ম দিবস ((125th birthday of Netaji Subhas Chandra Bose)) উপলক্ষে নেতাজির মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করলে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Kolkata Mayor Firhad Hakim)।
ইতিমধ্যেই নেতাজির জন্ম জয়ন্তীতে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একইসাথে শুভেচ্ছা বার্তা জানাতে দেখা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কেও।
এসএফআই ও ডিওয়াইএফআই-এর উদ্যোগে নেতাজি জন্মজয়ন্তী পালন করা হয় সুভাষগ্রাম স্টেশনে। সেখান থেকে নেতাজির কোদালিয়ার বাড়ি হয়ে নেতাজি পার্ক পর্যন্ত পদযাত্রারও আয়োজন করা হয়। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন সুজন।
আজ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী। বীর স্বাধীনতা সংগ্রামীকে তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানানো হচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। টুইট করে নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৯২৯ সালের ১৯ অক্টোবর লাহোরে অনুষ্ঠিত ছাত্র সম্মেলনে সভাপতির ভাষণ হিসেবে নেতাজির বক্তব্য আজও মনে দাগ কেটে যায় সকল স্বাধীনতাকামী মানুষ তথা ছাত্র-যুবদের মনে।
ঠিক কী ধরনের বিশেষত্ব থাকবে দেশনায়কের মূর্তিটিতে তা বলে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের সংস্কৃতি মন্ত্রকের তরফে। সেই অনুযায়ী কাজ করছেন গদনায়ক।
বর্তমানে চন্দ্র বসুর এই মন্তব্য নিয়েই নতুন করে জোরদার চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য দীর্ঘদিন থেকে পদ্ম শিবিরের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও ইদানিংকালে বিপির সঙ্গে সম্পর্কটা বিশেষ ভালো যাচ্ছে না তাঁর।
ইন্ডিয়া গেটে (India Gate) নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) মূর্তি স্থাপনের আগে সেখানে থাকবে, নেতাজির একটি 'হলোগ্রাম মূর্তি' (Hologram Statue of Netaji)। কী এই হলোগ্রাম মূর্তি, কীভাবে স্মার্টফোন ব্যবহার করে তৈরি করা যায় হলোগ্রাম?