৯ মে, ২০২৩ সালে ইমরান খানকে একটি দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, যার পরে দেশ জুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছিল। আল-কাদির ট্রাস্ট মামলায় ইসলামাবাদ হাইকোর্ট থেকে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা খানকে গ্রেপ্তার করেছিল।
পাকিস্তানের হিন্দু নেতা এবার ইমরান খানের দল ছাড়লেন। বলেন হিংসা মেনে নিতে পারছেন না। সেই কারণে দলত্যাগ। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চেয়েছিলেন।
ইমরান খানকে দুবাই ও লন্ডন যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে সেনাবাহিনী। প্রতিবেশী দেশের সেনাবাহিনী বলেছে, ইমরান পাকিস্তান ত্যাগ করলে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা করবে না সেনাবাহিনী।
৭০ বছরের ইমরান খানকে এদিন কড়া নিরাপত্তার মধ্যে বেলা সাড়ে ১১টার কিছু পরে আদালতে পেশ করা হয়। তাঁরে সশরীরে আদালতে পেশ করার নির্দেশ ছিল। নিরাপত্তার কারণে শুনানি দুই ঘণ্টা পিছেয়ে দেওয়া হয়।
পাকিস্তানি মিডিয়ার মতে, বৃহস্পতিবার ইমরান খানের একটি নতুন অডিও প্রকাশিত হয়েছে যাতে তিনি বলছেন যে তিনি পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতির কথা উল্লেখ করছেন।
ইমরান খানকে আদালতে পেশ করা হলে পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি বলেন আপনাকে দেখে ভাল লাগছে। তারপরই জানিয়ে দেন ইমরানের গ্রেফতারি অবৈধ। তাই কোনও কারণ ছাড়়াই তাঁকে মুক্তি দিতে হবে।
পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ যে আর্থিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তার অন্যতম প্রধান সাক্ষী মকসুদকে মেরে ফেলা হয়েছিল ২০২২ সালে, তাঁর পরিণতিও ২০২৩ সালে জেলের মধ্যে একই রকম হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ইমরান খান।
গলা ধাক্কা দিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে তোলা হয়েছে পাক রেঞ্জার্স বাহিনীর গাড়িতে। তারপর থেকে দেশ জুড়ে আগুন জ্বলছে পাকিস্তানে।
পাক মিডিয়ার মতে, আল-কাদির ট্রাস্ট মামলায় ইমরান খানকে পাকিস্তান রেঞ্জার্স গ্রেফতার করেছে। ইমরানকে গ্রেপ্তারের পর তোলপাড় শুরু হয়েছে। পিটিআই কর্মীরা রাস্তায় নেমে এসেছে।
অবশেষে গ্রেফতার পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা পিটিআই প্রধান ইমরান খান