অত্যন্ত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্ট। বর্তমানে ভারতে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ শতাংশে।
নতুন ভ্যারিয়েন্টের দ্বারা সর্দি ও কাশিতে রোগীরা মারাত্মকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছেন। তাঁদের মস্তিষ্ক, ফুসফুস, হৃৎপিন্ড ও যকৃতে ব্যাপক প্রভাব পড়ছে।
১ জানুয়ারি রবিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা গেল অনেকটাই কমেছে কোভিড অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা। বছরের শুরুতে এই খবর স্বস্তি দিয়েছে দেশবাসীকে।
রাজ্যে এই প্রথমবার আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেল প্রায় ৯০০। মঙ্গলবার মোট ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন ৯৬৫ জন।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী মহারাষ্ট্রে বুধবার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৩৭। মৃত্যু হয়েছিল তিন জনের। এই রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭৮ লক্ষের বেশি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলি মোকাবেলায় সক্রিয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রতিদিন কোভিডের তথ্য আপডেট করা গুরুত্বপূর্ণ। তথ্যের দ্রুত এবং ক্রমাগত আপডেট করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে।
সোমবার দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ৮৯। মঙ্গলবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৪৬ জন। তার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ জন।
শুক্রবার দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ৩১৯। শনিবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৮১ জন। তার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ জন।
সাড়ে তিন হাজারের নিচে নেমে এল বাংলার দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের সংখ্যা। তবে উদ্বেগে রেখেছে দৈনিক সংক্রমণের হার।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এই তথ্য অনুযায়ী দেশে কোভিড থেকে পুনরুদ্ধারের হার ৯৪. ৮৩ শতাংশে নেমে এসেছে। দেশে অ্যাক্টিভকেসের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১.৪৫ লক্ষ। ২২৩ দিনের মধ্যে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যায় রেকর্ড তৈরি করেছে। দৈনিক ইতিবাচক হার ১৬. ৬৬ শতাংশে পৌঁছে গেছে। ইতিবাচকের সপ্তাহিক হার ১৩ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে।