সেক্রেটারি অফ স্টেট টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন যে এই পদক্ষেপের ফলে, মার্কিন এক্তিয়ারের আওতাধীন সব জঙ্গির সম্পদও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তার ওপর সমস্ত মার্কিন নাগরিকদের ভুলক্রমে হলেও তাদের সাথে কোন লেনদেনে জড়িত থাকতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সোমবার গভীর রাতে জম্মু জেলার ফালাইন মন্ডলের সীমান্ত এলাকায় একটি পুলিশ পোস্টের কাছে পাকিস্তানি ড্রোন দেখতে পাওয়া যায়। এই ড্রোন থেকে ফেলে দেওয়া দুটি টাইমার লাগানো আইইডি পাওয়া গেছে বলে ভারতীয় সেনার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
‘যখন কিছু সন্ত্রাসীকে নিষিদ্ধ করার প্রসঙ্গ উঠে আসে, তখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ‘আফসোসের সাথে’ কিছু ক্ষেত্রে কোনও পদক্ষেপ নিতে পারে না, কারণ তার সঙ্গে ‘রাজনৈতিক বিবেচনা’ জড়িয়ে থাকে’, আন্তর্জাতিক বৈঠকে স্পষ্ট ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
সেনা রিপোর্ট জানাচ্ছে সীমান্তে ভারতীয় সেনাদের তৎপরতার পর ভারতে অনুপ্রবেশের কৌশল বদলাতে হয়েছে পাকিস্তানকে। ভারতে অনুপ্রবেশের জন্য পাকিস্তান এখন ড্রোনের আশ্রয় নিচ্ছে। ড্রোনের মাধ্যমেই পাকিস্তান উপত্যকায় সক্রিয় সন্ত্রাসীদের অস্ত্র সরবরাহ করে।
পাকিস্তানি বোলার নাসিম শাহকে নিয়ে ট্রোল হলেন বলিউড অভিনেত্রী উর্বশী রাওতেলা। সম্প্রতি প্রচারিত একটি ভিডিওটে উর্বশী ও নাসিমের ছবির ব্যাকগ্ৰাউন্ডে শোনা যাচ্ছে রোমান্টিক গান। তবে নাসিমকে ভিডিওটির ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান, তিনি উর্বশীকে চেনেননা। এ মন্তব্যের পরেই ট্রোল হন অভিনেত্রী।
পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সবজকোট গ্রামের বাসিন্দা হুসেন ভারতীয় সেনা পোস্টে হামলার পরিকল্পনার কথা স্বীকার করে নেয়। তবারক হুসেন বলেছিল যে তাকে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার কর্নেল ইউনুস চৌধুরী নামে একজন কর্নেল পাঠিয়েছিলেন, যিনি তাকে তিরিশ হাজার পাকিস্তানি মুদ্রা দেন।
এবার বিতর্কে গানা অ্যাপ (Gaana Aap)। দেশের সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন গান এই অ্যাপে প্রচারিত হচ্ছে বলে দাবি নেটিজেনদের (Netizen)। উঠল অ্যাপ বয়কটের (Boycott) ডাকও।
পাকিস্তানে জন্মগ্রহণকারী এই ব্রিটিশ ব্যবসায়ী যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপের অন্যান্য অংশে শরণার্থীদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য তহবিল সংগ্রহ এবং সহায়তা করার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে।
শনিবার সাতসকালে আকাশে জ্বলজ্বলে কিছু দেখতেই সন্দেহ হয় ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর। কিছুক্ষণের মধ্য়েই বোঝা যায় যে, তা আসলে একটি পাকিস্তানী ড্রোন। আর এটা বুঝতেই আর দেরি করেনি বাহিনী।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক জানিয়েছে ইউটিউব চ্যানেলগুলি আতঙ্ক তৈরি করতে, সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে মিথ্যা, অপ্রমাণিত তথ্য ছড়িয়েছিল। ব্লক করা ইউটিউব-ভিত্তিক নিউজ চ্যানেলের ভিউয়ারশিপ ছিল ৬৮ কোটির বেশি।