তদন্ত কমিটির সদস্যের অনুমান, একটি মাত্র আলমারি পাওয়া গেছে। অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার মোহন্তি জানিয়েছেন, তিনি বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করেছেন।
১৮০৫ সালে পুরীর জেলা শাসক চার্লস গ্রোম অভ্যন্তরীণ কক্ষে সংরক্ষিত একটি তালিকা তৈরি করেছিল। সেখানে রয়েছে ১৩৩৩ ধরনের গয়নার নাম নথিভুক্ত করা ছিল।
মন্দিরের প্রবীণ পরিচালকের কথায় রত্নভাণ্ডার তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। বাইরের কক্ষে রয়েছে আচার অনুষ্ঠানের জন্য অলঙ্কার। অভ্যন্তরীণ কক্ষে রয়েছে জগন্নাথদেব, সুভদ্রা আর বলভদ্রের অব্যবহৃত গয়না।
নতুন সরকার আসার পরেই পুরীর জগন্নাথ মন্দির নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল বিজেপি সরকার
বুধবার জগন্নাথ দেবের চন্দন যাত্রার জন্য নরেন্দ্র পুষ্করিণী সরোবরে সকলে জমায়েত করেছিলেন শতাধিক পুণ্যার্থী। তাদের মধ্যে কয়েকজন ভক্ত আতশবাজি ফাটাচ্ছিলেন। সেই বাজির ফুলকি এসে পড়ে বাজির স্তূপের উপরে।
ওড়িশার আঙুলে জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেই তিনি বলেন, 'বিজেডি শাসনে পুরীর জগন্নাথ মন্দির নিরাপদ নয়। রত্নভাণ্ডারের চাবি গত ৬ বছর ধরে হারিয়ে গেছে। '
যদিও প্রতিটি মন্দিরের নিজস্ব গোপনীয়তা রয়েছে, তবে আপনি জগন্নাথ মন্দিরের তৃতীয় সিঁড়ি সম্পর্কিত গোপনীয়তার কথা শোনেননি। আসুন এই মন্দিরের রহস্যময় সিঁড়ি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।
ওড়িশার পুরী জেলায় অবস্থিত জগন্নাথ ধামের ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এখানে একটি হেরিটেজ করিডোর তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের নামও রাখা হয়েছে শ্রীমন্দির পরিক্রমা প্রকল্প (এসপিপি)।
ভারতের আধ্যাত্মিকতার প্রতি বিদেশিদের আকর্ষণ নতুন কিছু নয়। এবার ইটালির হকি দলের খেলোয়াড়দেরও মন্দির দর্শন করতে দেখা গেল।