অবশেষে মারিয়ুপোলকে সফলভাবে স্বাধীন করতে পেরে খুশি পুতিন। ওই শহরে একটি ইস্পাত কারখানা রয়েছে। সেই কারখানা ধ্বংস করে দেওয়ার পরিবর্তে তা দখল করার নির্দেশ দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
কোয়াড গ্রুপের বাকি সদস্যদের কথা বলতে গিয়ে জো বাইডেন জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন রাশিয়ার পুতিনের বিরুদ্ধে জাপান শক্তিশালী দেশে হিসেবে দাঁড়িয়েছে। পাশে রয়েছে অস্ট্রেলিয়াও। কিন্তু ভারতের অবস্থান খুবই নড়বড়ে।
প্লাস্টিক সার্জারির থেকে পুতিনের বোটক্স ট্রিটমেন্ট নিয়েই সবথেকে জোরালো দাবি শুনতে পাওয়া যায়। তবে যুদ্ধে আবহে এবার তা ছাড়তে হতে পারে পুতিনকে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia-Ukraine war) নিয়ে কথা বলেছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে। তিনি পুতিনকে আলোচলার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের পরামর্শ দিয়েছিলেন। অন্যদিকে ইউক্রেনের ভারতীয় রাষ্ট্রদূত ইগোর পোলিখাও যুদ্ধের ইস্যুতে ভারতের হস্তক্ষেপ চেয়েছিলেন।
শুক্রবার নিজের কেরিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন স্পর্শ করবেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। মোহিলিতে শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) বিরুদ্ধে কেরিয়ারের শততম টেস্ট (100 Test) খেলবেন তিনি। তার আগে বিরাটকে শুভেচ্ছা জানালেন বিসিসিআই (BCCI) প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্য়ায় (Sourav Ganguly)।
প্রধানমন্ত্রী মোদী দ্রুত যুদ্ধ বন্ধের আবেদন জানান এবং কূটনৈতিক আলোচনা ও বৈঠকের রাস্তায় ফিরে আসার জন্য আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেনে ভারতীয় নাগরিকদের, বিশেষ করে ছাত্রদের নিরাপত্তার বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের বিষয়ে রাশিয়ান প্রেসিডেন্টকে জানান।
রাশিয়ার হামলার পরই ইউক্রেনের বিদেশমন্ত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে জানিয়েছেন, রাশিয়ার এই হামলার জবাব দেবে ইউক্রেন।
ইউক্রেনে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে রাশিয়া, তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে কী কারণে ইউক্রেন হামলা করছেন, সমস্যা কোথায় পুতিনের, চলুন তার অন্যতম কারণগুলি জেনে নেওয়া যাক।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, এনিয়ে তাঁর কিছুই বলার নেই। যা করার তা বোর্ড করবে। কার্যত এভাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) কোর্টেই বল ঠেলে দিয়েছেন তিনি।
৬ই ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে আনুষ্ঠানিক সফর করবেন পুতিন। ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে ব্রাসিলিয়ায় ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের সাইড-লাইনে বৈঠকের পর এটি হবে দুই নেতার মধ্যে প্রথম মুখোমুখি বৈঠক।