একদিন আগে বিদেশমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর পশ্চিমী দেশগুলোকে টার্গেট করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে পশ্চিমীদের অন্যদের সম্পর্কে মন্তব্য করার একটি খারাপ অভ্যাস রয়েছে। তারা মনে করে এটা তাদের একধরনের ঈশ্বর প্রদত্ত অধিকার।
জয়শঙ্কর বলেছিলেন যে ইউএনএসসিতে বসা বর্তমান সদস্যদের মধ্যে কেউ কেউ আগ্রহী নয় যে ভারতও ইউএনএসসির সদস্য হওয়া উচিত। আর কতদিন দরজা বন্ধ রাখবে তারা ভারতের জন্য, আমরা বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ।
ভারত-আর্জেন্টিনা কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নতিতে বড় ভূমিকা পালন করছেন লিওনেল মেসি। তাঁর জার্সিই কূটনীতিতে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। জি-২০ সম্মেলনে ফের সেটা দেখা গেল।
‘পশ্চিমী দেশগুলি যদি এতই গণতান্ত্রিক হয়, তাহলে তারা কেন আন্তর্জাতিকভাবে গণতান্ত্রিক নীতি প্রয়োগ করতে পারছে না?’ আন্তর্জাতিক মহলে জোরালো প্রশ্ন রুশ মন্ত্রীর।
তিনি বলেন, বিশ্ব আজ শিক্ষা নিয়েছে যে নিরাপত্তা মানে শুধু শারীরিক বা অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নয়। এর অর্থ স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তাও।
আর্থিক সংকটে ভোগা পাকিস্তানকে কোনও সাহায্য করবে না বলে ইঙ্গিত দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়ঙ্কর। তিনি বলেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদ তৈরির কারখানা
চিন ইস্যুতে রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেন চিন নিয়ে রাহুল গান্ধীর থেকে তাঁর জ্ঞান বেশি।
ভারতের বিদেশমন্ত্রীর আরও দাবি, এই ধরনের শিল্পপতিরা জনমত তৈরি করার জন্য অর্থ বিনিয়োগ করেন।
সারা বিশ্বে আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বড় দূত লিওনেল মেসি। যে কোনও দেশে গিয়ে মেসির নাম বললেই হল, এক লহমায় গুরুত্ব বেড়ে যায়। কূটনৈতিক মহলেও সমান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন মেসি।
তাঁর বই 'দ্য ইন্ডিয়া ওয়ে' 'ভারত মার্গ'-এর মারাঠি অনুবাদ প্রকাশ উপলক্ষে পুনেতে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর যা বললেন তা শুনে উপস্থিত মানুষ বেশ অবাক হন। উপস্থিত শ্রোতাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তিনি এমন কিছু বলেছেন যা নিয়ে বিতর্ক শুরু হতে পারে।