আলু অর্জুনের এই লুক প্রথমটায় মেনে নিতেই বেশ বেগ পেতে হয় ভক্তদের। পুস্পারাজেই এখন বুঁদ আট থেকে আশি। ৫০ দিন ধরে টানা প্রেক্ষাগৃহে রাজ করছে পুষ্পা। বক্স অফিসেও সেই ছবি বর্তমান।
স্বল্প পুঁজি বিনিয়োগের মাধ্যমে কী করে মোটা টাকা উপার্জন করা যায় সেটাই হল এই স্টার্ট আপের মূলমন্ত্র। করোনাকালে স্টার্ট আপ হিসাবে শুরু করতে পারেন তেজপাতার ব্যবসা। তেজপাতার একটি গাছ থেকে বার্ষিক ৫ হাজার টাকা আয়ের সুযোগ থাকে।
করোনা পরিস্থিতিতে স্টার্টআপের চাহিদা বেড়েছে অনেকাংশে। ঘরে বসে ব্যবসা শুরু করার বিভিন্ন রকম আইডিয়া বিভিন্ন সময় পাওয়া যায়। স্বল্প পুঁজির বিনিময়ে শুরু করুন আলুর চিপসের ব্যবসা। হাজার টাকারও কম বিনিয়োগে মাসে প্রায় ৩০ হাজার টাকা আয়ের সুযোগ রয়েছে।
অতিমারি পরিস্থিতিতে ঘরে বসে কোটি টাকা আয় করতে চাইছেন, তাহলে অনলাইন হোর্ডিং-র ব্যবসা খুবই লাভজনক হবে। ব্যবসা একটু উন্নত হলেই মাসে ১ কোটি টাকা আয়েরও সুযোগ পেয়ে যাবেন।
এক হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফ্রুট চাষের জন্য খরচ পড়ে মোটামুটি ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। একবার এই খরচের পর প্রতি বছর সেই জমি থেকে মোটামুটি ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা লাভ করা সম্ভব।
ব্যবসা সংক্রান্ত আপনার সঙ্গে একই রকম সমস্যা হয় তবে প্রথমে আপনার দোকানের বাস্তু পরীক্ষা করা উচিত । আসুন জেনে নিই দোকান সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুর নিয়ম, যেগুলো অবলম্বন করলে ব্যবসায় নানান সুবিধা পাওয়া শুরু হয়।
কীভাবে সব দিক বজায় রেখে সকলকে খুশি রাখা যায় তার যেন এক নিদর্শণ হয়ে উঠেছে। এমনকি সিদ্ধার্থের ব্যবহারেও আজ তা স্পষ্ট। এমন সময় পরিবারের সকলের প্রিয় সদস্য মিঠাই এবার লাইম লাইটে।
মৌমাছি পালনের জন্য কেন্দ্রের তরফে ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়ারও সুবিধা পাওয়া যায়। ন্যাশনাল বি বোর্ড (NBB) NABARD-এর সহযোগিতায় ভারত মৌমাছি পালনের জন্য আর্থিক সহায়তার পরিকল্পনাও শুরু করেছে।
মুদ্রা লোনের জন্য আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ১৮ বছর থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। এছাড়াও ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট শেষ ৬ মাস অ্যাকটিভ থাকা জরুরি। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার যে কোনও শাখায় যোগাযোগ করলে এই লোনের সুবিধা পাওয়া যাবে।
মাত্র ২৫ হাজার টাকার বিনিময়ে শুরু করুন মৎস পালনের ব্যবসা। প্রতি মাসে ২ লাখ টাকার বেশি আয় করার সুযোগ পান। সঙ্গে পেয়ে যান সরকারি সাহায্যও