গত এক সপ্তাহ ধরে সেই ছবিতে ভরে উঠছে সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা। পাহাড় কোন ফ্যাশন নিয়ে বিন্দুমাত্র ইতস্তত করতে নারাজ মনামী।
ভারতীয় সেনা বাহিনীর নজরদারীর মাধ্যমে সংগ্রহ করা তথ্যে দেখাগেছে, লুংরোলা, জিমিথাং আর বুমলা - এই তিনটি সেক্টরেই চিনা সেনার উপস্থিতি আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়ে গেছে।
চিনের দিকে মোলডোকে এই বৈঠক হয়। রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়েছিল বৈঠক। প্রায় ৯ ঘণ্টা ধরে চলে। সন্ধ্যে সাড়ে ৭টা নাগাদ বৈঠক শেষ হয়।
পূর্ব লাদাখ সেক্টরে আবারও পিছিয়ে গেল চিন। সেনা সরানো হচ্ছে গোগরা থেকে।
সত্যেন যে রিক্সা নিয়ে সিয়াচেনের পথে সে খবর প্রকাশ্যে আসে ১ অগাস্ট। কেমন হচ্ছে সত্যেনের পথের যাত্রা? কোনও অসুবিধার সম্মুখিন হতে হল না তো কলকাতা এই রিক্সাওয়ালাকে। শুক্রবার সাতসকালেই এশিয়ানেট নিউজ বাংলার ফোন সত্যেনকে। মুহূর্তের মধ্যে ওপার থেকে ভেসে এল সেই চিরাচরিত কন্ঠস্বর।
লাদাখ ইস্যুতে কিছুটা সুর নমনীয় চিনের। ১২তম সামরিক বৈঠক গঠনমূলক হয়েছে বলে দাবি ভারতের।
ভারত আর সেনাবাহিনীর জন্য তিব্বত আর সিকিমে বসল হটলাইন। যা দুই দেশের সেনা বাহিনীর মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা আরও বাড়িয়ে তুলবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রথম তিব্বত সফর করলেন শি জিংপিং। ভারতের কাছেও চিনা প্রেসিডেন্টের এই সফর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
পূর্ব লাদাখ সীমান্ত সংলগ্ন একটি বিমান ঘাঁটি ঢেলে সাজাচ্ছে চিন। মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর যুদ্ধ বিমান।
প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর নতুন করে ক্যাম্প গড়ে তুলছে চিন। সেনা ক্যাম্পগুলি কংক্রিটের তৈরি করা হচ্ছে, যাতে প্রবল শীতেও সীমান্তে নজরদারি চালাতে পারে চিনা সেনা