তুলসী এবং মানি প্ল্যান্ট শুভ বিবেচিত গাছের তালিকায় প্রথমে আসে, তবে এর বাইরেও কিছু গাছ রয়েছে যা বাড়িতে থাকা খুব শুভ। এই গাছগুলি ইতিবাচকতা নিয়ে আসে এবং বাড়িকে সম্পদে ভরপুর রাখে।
এই সময় সংসারে সমৃদ্ধি ঘটাতে মাথায় রাখুন এই পাঁচটি জিনিস। সংসারে সমৃদ্ধি আনতে কালীপুজো পর্যন্ত এই পাঁচ ভুল থেকে বিরত থাকুন, নিজের আচরণে আনুন নিয়ন্ত্রণ। জেনে নিন কী করলে ঘটবে উন্নতি।
মনে রাখবেন, বাড়িতে ধুলো ময়লা , ভাঙা জিনিস পড়ে থাকলে বা ঝুল জমলে তা নেগেটিভ শক্তি প্রসারের পথ প্রসস্ত করে। আর বাড়ি পরিষ্কার থাকলে পজেটিভ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। তাই দুর্গা পুজোর আগে ঘর পরিষ্কার করলেও কালী পুজোর আগে বা দীপাবলিকেও ঘর পরিষ্কার করুন।
শারদীয়ার পবিত্র দিনগুলি চলছে, এমন পরিস্থিতিতে মা ভগবতীর কৃপায় আপনি সুখ, সমৃদ্ধি এবং সম্পদ পেতে পারেন এবং এই ব্যবস্থাগুলি করে আপনার কষ্ট দূর করতে পারেন।
মহালয়ার পর থেকেই দেবীপক্ষে দেবী দুর্গার আরাধনা শুরু হয়। নয় দিন ধরে চলে দেবীর আরাধনা। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী শরৎকালে দেবী দূর্গার আরাধনা করলে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, আধ্যাত্মিক শক্তি, বৃদ্ধি পায়। এই সময় দেবীর জপ করলে তপস্যা, সংযম, বুদ্ধিমত্তা বাড়ে।
শাস্ত্র মতে, জন্মাষ্টমী উত্সব ভদ্রপদ মাসের অষ্টমী তিথিতে নন্দদুলাল শ্রী কৃষ্ণের জন্ম তিথি পালিত হয়। এই উৎসবের অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী ইত্যাদি।
ধর্মীয় বিশ্বাস ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মথুরায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর শৈশব কেটেছে মথুরা ও বৃন্দাবনে। তাই এখানে শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর উৎসব অত্যন্ত চমৎকারভাবে পালিত হয়।
হিন্দু শাস্ত্র মতে প্রতিদিন সকাল আর সন্ধ্যায় আরাধ্য দেবতার সামনে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে চারটি মন্ত্র জপ করা যায় তাহলে তা খুবই উপকারী হয়। বিশ্বাস করা হয় মন্ত্রগুলি মানুষের জীবনে ইতিবাচক শক্তি বাড়িয়ে দেয়।
কালো তিল গ্রহগুলিকে শান্ত করতেও অবদান রাখে বলে বিশ্বাস করা হয়। শনির মহাদশা এড়াতে কালো তিলকেও উত্তম বলা হয়। আসুন জেনে নিই পূজায় ব্যবহৃত কালো তিল কীভাবে আপনার জীবনের সমস্যা দূর করতে পারে।
পুজো থেকে শুরু করে যে কোনও বিশেষ পুজো ও যেকোনও শুভ অনুষ্ঠানে তুলসী গাছ প্রয়োজন হয়। শুধুমাত্র ধর্মীয় দিক থেকে নয়, স্বাস্থ্যের দিক থেকেই তুলসী গাছ শুভ বলে মনে করা হয়। বিজ্ঞানীদের কথায় তুলসীর পাতা থেকে অনেক রোগের ওষুধ তৈরি হয়।