স্ট্যাচু অব ইউনিটি  

গুজরাতের স্ট্যাচু অব ইউনিটির সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রবিবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কেভাডিয়াগামী আটটি ট্রেনের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি ও রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। আটটি ট্রেনের উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী বলেন এটি এক ভারত শ্রদ্ধার ভারতের একটি সুন্দর ছবি। 
 

গুজরাতে স্থাপিত হয়েছে 'স্ট্যাচু অব ইউনিটি'। এবার রাজস্থানে স্থাপিত হচ্ছে 'স্ট্যাচু অব পিস'। সোমবারই মূর্তির উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ১৫১ ইঞ্চি দীর্ঘ মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছে 'অষ্টধাতু' দিয়ে।

স্ট্যাচু অফ ইউনিটি-তে যাওয়া যাবে সি-প্লেনে। শনিবার এই পরিষেবা সূচনা করলেন নরেন্দ্র মোদী। একতা দিবস উপলক্ষ্যে দুদিনের গুজরাত সফরে এসেছেন। মনে করিয়ে দিলেন আদিকবি বাল্মীকির কথাও।

শুক্রবার নবি দিবস। দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। সমবেদনা ও সৌভ্রাতৃত্ব কামনা করলেন তিনি। গুজরাতে এদিন বেশ কিছু কর্মসূচিতে অংশ নেবেন মোদী।

'স্ট্যাচু অফ ইউনিটি'-কে ঘিরতে আসছে সিআইএসএফ-এর জওয়ানরা। প্রথম পর্যায়ে ২৭২ জনকে মোতায়েন করা হবে। এখন থেকে তাঁরাই এই মূর্তির নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবেন। অনুমোদন দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

গত রবিবার স্ট্যাচু অফ ইউনিটি দেখতে যায় পরিবার, স্ত্রী, মা ও দুই সন্তানকে নিয়ে বেরিয়েছিলেন কল্পেশ পারমার, ছবি তুলে ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপে পোস্টও করেন, তারপর থেকেই নিখোঁজ হয়ে যায় গোটা পরিবার।

বিরোধীরা অবশ্য এর মধ্যে রাজনীতি টেনে এনে বলেছিলেন যে, এত টাকা ব্যয় করে এমন মূর্তি তৈরি করা একেবারেই যুক্তিযুক্ত কাজ হয়নি। আর এবার সেখানে এমন ঘটনা ঘটল তাতে কার্যত সব টাকা জলে গেল বলেই মনে করছেন নেটিজেনরা। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওকে কেন্দ্র করেই এমন মন্তব্য উঠে আসছে।