Ajodhya  

অভাব-অনাহার এখানে নিত্যসঙ্গী। তবু এখন মনের জোরে এগিয়ে চলেছে জিলিংসেলিং। জিলিংসেলিং-কে এখন পথ দেখাচ্ছে মালতি-বাঙ্কা-ভরত। অযোধ্যা পাহাড়ের উপর এরাই যেন এখন রাম-সীতা-লক্ষণ। 
 

অভাব-অনাহার এখানে নিত্যসঙ্গী। তবু এখন মনের জোরে এগিয়ে চলেছে জিলিংসেলিং। জিলিংসেলিং-কে এখন পথ দেখাচ্ছে মালতি-বাঙ্কা-ভরত। অযোধ্যা পাহাড়ের উপর এরাই যেন এখন রাম-সীতা-লক্ষণ। 

দেশের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েই সরব হয়ে থাকেন অক্ষয় কুমার, সোশ্যাল বার্তা শেয়ার করাই হোক বা কোনও বিশেষ উদ্দেশ্যে বার্তা দেওয়াই হোক। এই সকল বিষয় অক্ষয়কে সব সময় অ্যাক্টিভ পাওয়া যায়।

দশ বছর পর মাওবাদী দমনে পুরুলিয়ার অযোধ্যার জঙ্গল ছেড়ে নিজেদের রাজ্যে ফিরেছেন নাগা বাহিনীর জওয়ানরা। তাঁদের জায়গায় অযোধ্যার পাহাড়ের নিরাপত্তায় রয়েছেন সিআরপিএফ জওয়ানরা। সিআরএফ হিলটপের দায়িত্ব পেয়ে প্রথমবার দুর্গা পুজোর আয়োজন করল পঞ্চাশ নম্বর ব্যাটেলিয়ন।

পুরুলিয়ার অযোধ্য়া পাহাড় জঙ্গলে টানা দশ বছর ধরে মাওবাদী দমনে মোতায়েন ছিল নাগা বাহনী। সম্প্রতী, বাড়ি ফিরেছেন নাগা বাহিনীর জওয়ানরা। এবার থেকে পুরুলিয়ায় জঙ্গল পাহারায় থাকছে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স। শুক্রবার সকালে চার কোম্পানির সিআরপিএফ জওয়ান পুরুলিয়া স্টেশনে নামে। আগে ছয়টি ক্যাম্পে নাগা বাহিনী ছিল সেখানেই থাকবেন নাগা বাহিনীর জওয়ানরা। 

২০১০ থেকে জঙ্গলমহলের নিরাপত্তায় ছিল নাগা জওয়ানরা। এবার বাড়ি ফিরছেন নাগা বাহিনী। পুরুলিয়ার অযোধ্য়া পাহাড় ছেড়ে নাগাল্যান্ডে ফিরছে তারা।জেলার মাওবাদী প্রভাবিত জায়গাগুলিতে মোতায়েন রাখা হয়। ১০ বছর পর বাড়ি ফিরতে পেরে জওয়ানদের খুশির মেজাজে জওয়ানরা। 
 

শান্তিনিকেতনে এবার প্রথা ভেঙে বন্ধ হয়েছে  বসন্তোৎসব। তাই গোটা বাংলার মুখ ভার ছিল তাই সোমবার। কিন্তু একটু খোঁজ করে যদি কেউ পুরুলিয়ার অযোধ্য়া পাহাড়ে আসতেন, তাহলে দেখতেন, রাঙামাটির দেশে কীভাবে জমে গেল দোল উৎসব।