জেনে নিন বৈদিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, আজ কোন শুভ সময়ে সমস্ত মাঙ্গলিক কাজ সম্পন্ন করা যাবে এবং কোন সময় থেকে শুরু হচ্ছে রাহু কাল।
ফাল্গুন মাসের অমাবস্যা তিথিতে বেশ কিছু কাজ করা একেবারেই নিষিদ্ধ। এই নিয়মগুলি অমান্য করলে পড়তে পারেন মারাত্মক বিপদে।
ফাল্গুন অমাবস্যার দিন, পবিত্র নদীতে স্নান করে, সূর্যদেবকে অর্ঘ্য নিবেদন করতে হয়। এদিন মানুষ নিজের পূর্বপুরুষদের উদ্দেশে জল নিবেদন করেন।
সোমবতী অমাবস্যার তারিখ সূর্যোদয়ের পর থেকে শুরু হচ্ছে এবং সূর্যাস্তের পর রাতে শেষ হচ্ছে। এই দিনে ৫টি সহজ উপায় করলে ক্রুদ্ধ পূর্বপুরুষরা খুশি হন। শুধু তাই নয়, সংসারে সম্পদ, সুখ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়। বহু রোগভোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
শনির শতভীষা নক্ষত্রের দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে। এমন পরিস্থিতিতে পৌষ অমাবস্যা কিছু রাশির জন্য উপহার নিয়ে আসবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন রাশির জাতক জাতিকারা সূর্য ও শনির গমনে লাভবান হবেন।
এই অমাবস্যার রাত নানান জায়গায় নানা নামে পরিচিত। কোথাও ভাদো অমাবস্যা তো কোথাও কৌশিকী অমাবস্যা আবার কোথাও তারানিশি। তবে দেশের যে কোনও প্রান্তেই হোক এই অমাবস্যা তিথির জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন তান্ত্রিকরা।
ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার দিনে পবিত্র নদীতে স্নান করাও শুভ বলে বিবেচিত হয়, এবার ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার সঠিক তারিখ নিয়ে সংশয় রয়েছে যে এটি ১৪ সেপ্টেম্বর নাকি ১৫ সেপ্টেম্বর পালিত হবে।
কৌশিকী কথার অপর অর্থ আদ্য়াশক্তি। পুরাণ অনুযায়ী দেবী দুর্গা কৌশিকী রূপ ধারন করেই অসুর শুম্ভ আর নিশুম্ভকে বধ করেছিলেন।
এই অমাবস্যা তিথি শুরু হলেই রাজবেশ সহকারে রাতে মায়ের পুজো করা হয়। কারণ এই তিথিতেই মা কালী রূপে আবির্ভাব হয়। পূর্বজন্মের সতীর যজ্ঞস্থলে আহুতির ফলে তিনি কালো বর্ণে আবির্ভাব হন।
ভাদ্র অমাবস্যা কুশোৎপতি অমাবস্যা, কুশাগ্রহনী অমাবস্যা এবং পিঠোরি অমাবস্যা নামেও পরিচিত। এ বছর ভাদ্র অমাবস্যার তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। ভাদ্র অমাবস্যার সঠিক তারিখ, স্নান এবং দান শুভ সময় জেনে নিন।