ভারতীয় দণ্ডবিধি (আইপিসি), ফৌজদারি কার্যবিধি (সিআরপিসি) এবং সাক্ষ্য আইনের প্রতিস্থাপনের তিনটি ফৌজদারি বিলে সোমবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু সম্মিত দিয়েছেন।
নতুন আইনগুলি ঔপনিবেশিক যুগের নিয়মগুলিকে বদল করা হয়েছে। পরিবর্তে বর্তমান যুগ ও সময়ের উপযোগী আইন প্রনয়ণ করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে, লোকসভায় তেমনই দাবি করেছেন অমিত শাহ
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, 'বিরক্ত করবেন না' বা ডিএনডি নিবদ্ধ একটি আইনি আদেশ হিসেব পাওয়া যাবে। এই পদক্ষেপের লক্ষ্যই হল ভোক্তাদের স্প্যাম বা অযাচিত বাণিজ্যিক বার্তা ও কল থেকে রক্ষা করা।
দীর্ঘ দিন ধরেই কেন্দ্রীয় সরকার নতুন টেলিকম বিল আনা বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছিল। কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের দাবি ১৩৮ বছর পুরনো ব্রিটিশ সরকারের টেলিগ্রাম আইন বর্তমানেপ ইন্টারনেট নির্ভর টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সঙ্গে খাপ খায় না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মহিলা সংরক্ষণ বিলের এখনও অনেক পথ বাকি। কারণ প্রথমে আদমশুমারি এবং তারপর আসন সীমানা হবে। দুটি বিষয়ই নারী সংরক্ষণ বিলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এ কারণে আইন হওয়ার পরও নারী শক্তি বন্দন আইন বাস্তবায়নে সময় লাগবে।
টানা ৭ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা বিতর্কের পর বুধবার লোকসভায় পাশ হল মহিলা সংরক্ষণ বিল।
যদি সংসদে মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশ হয়, তবে এক তৃতীয়াংশ অর্থাৎ লোকসভা, রাজ্যসভা এবং বিধানসভার ৩৩ শতাংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত হবে।
আসন্ন বাদল অধিবেশনে পিলটি পাশ করা হবে। এটি সেই বিলের সংস্করণ যা সরকার জনসাধারণের পরামর্শের জন্য গত বছরের নভেম্বরে প্রকাশ করেছিল।
হাওড়া পুরবিল নিয়ে ক্রমশ জট বাড়ছে। হাওড়া পুরবিলে সই নিয়ে রাজ্যের দাবি ওড়ালেন রাজ্যপাল।
কংগ্রেস, টিএমসি, বাম দল, ডিএমকে এবং এনসিপি-র সদস্যরা এই বিলের প্রতিবাদে হাউস থেকে ওয়াকআউট করেন। বিজেপি, জেডি(ইউ), ওয়াইএসআরসিপি, এআইএডিএমকে, বিজেডির সাংসদরা বিলটিকে সমর্থন করেছে।