পুলিশ সূত্রের খবর অনুসারে ওই মহিলার নাম দুর্গা সরখেল। দিন তিনেক আগেই বাড়ি থেকে নিঁখোজ ছিলেন তিনি। খুনের কারণ এখনও জানতে পারেনি পুলিশ। তবে দুর্গার স্বামী এখনও পলাতক।
গত বুধবার কোচবিহারে নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে জয়গাঁ থানায় গিয়েছিলেন রতন কর। এই থানার ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ভারত-ভুটান সীমান্তে অবস্থিত জয়গাঁ থানার কোয়ার্টারে থাকতেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে অন্য দিনের মতো মাঠে ধান কাটতে যাচ্ছিলেন খৈলসানা গ্রামের কিছু মহিলা। গ্রামের আমবাগানে তাঁরাই ওই যুবতীর রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
প্রতিদিন ওই এলাকায় প্রাতঃভ্রমণ করেন কয়েকজন। আজ সকালে সবার প্রথমে ওই দেহ দুটি তাঁদেরই নজরে আসে। রক্তাক্ত অবস্থায় মৃতদেহ দুটি পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রামের মাঠের দিকে থাকা ভেড়িতে এক কিশোর মাছ ধরার জন্য ছিপ নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, সেখানে দেহ ভাসতে দেখে ভয় পেয়ে গ্রামে ফিরে যায় সে।
আজ বেলার দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা তিলপাড়া জলাধারের মহম্মদবাজারের দিকে সেচ ক্যানেলে ওই ব্যক্তির মৃত দেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা। ঠিক তাঁর দেহের পাশে একটি সাপের দেহও ভাসতে দেখেন।
ভাতারের ভাটাকুল গ্রামে দাসপাড়ায় একটি মুদিখানার দোকান আছে নির্মল কুণ্ডুর। রবিবার সকালে মুদিখানা দোকানের মালিক নির্মল কুণ্ডু দোকানের দরজা খুলতেই তুফানের মৃতদেহ দেখতে পান।