এই পরিস্থিতিতে ইসরোর সামনে এখন বড় প্রশ্ন আদৌ কি চাঁদনি রাতের পর চোখ খুলবে ভারতের মহাকাশ দূত। এরইমধ্যে শুক্রবার বিশেষ আপডেট দিল ভারতের মহাকাশ গবেষনা সংস্থা।
আদৌ কি নতুন করে যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে ল্যান্ডার বিক্রম আর রোভার প্রজ্ঞানের সঙ্গে? শুক্রবারই চূড়ান্ত পরীক্ষা। এই পরিস্থিতিতে এবার এই নিয়ে মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং।
বৃহস্পতিবার রাত থেকেই নানাবিধ পরীক্ষা নিরীক্ষা চালু করেছে ইসরোর বিজ্ঞানীরা। শুক্রবার দিনভর আরও একাধিক পদ্ধতি কার্যকরী করা হবে বলে জানা যাচ্ছে।
১৪ দিন ধরে চাঁদে তাপমাত্রার বিশাল হ্রাস দেখা যায়। এখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যায় রাত চলাকালীন।
আর মাত্র দু'দিন পরই ফের চাঁদের মাটিতে পড়বে সূর্যের আলো। অবশেষে কি তবে আবার ঘুম ভাঙবে ইসরোর চন্দ্রযান-৩ এর?
দীপক কুমারের আর্থিক দুর্দশার কারণ প্রকাশ্যে। HEC ভারত সরকারের একটি কোম্পানি। এই সংস্থা চন্দ্রযান -৩ নির্মাণ থেকে উৎক্ষেপণে বিশেষভাবে যুক্ত ছিল।
এই ছবিটি চন্দ্রপৃষ্ঠের ত্রিমাত্রিক ছবি। তবে এটি দেখার জন্য আপনাকে পড়তে থ্রি-ডি গ্লাস।
বিক্রম ও প্রজ্ঞান এই ১৪ দিন ধরে যেসব তথ্য সংগ্রহ করেছে সেগুলি সফলভাবে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিয়েঠে। তথ্য বলছে চন্দ্রযান ৩ চাঁদের মাটিতে প্রচুর জলের সন্ধান পেয়েছে।
সফলভাবে দ্বিতীয়বার চাঁদের মাটিতে সফট ল্যান্ডিং করল এই ল্যান্ডার। ইসরো জানিয়েছে নিজের লক্ষ্যকে ছুঁতে পেরেছে ল্যান্ডার বিক্রম । পূর্ব পরিকল্পনামত ইঞ্জিন ফায়ার করা থেকে ৪০ সেমি উচ্চতায় উঠে ফের সফট ল্যান্ডিং করেছে বিক্রম ।
চাঁদে এক দিন সম্পন্ন হয় পৃথিবীর ১৪ দিনে। তার পর সূর্য ডুবে যায়। এই পর্বে সৌরশক্তি না মেলায় এবং প্রবল ঠান্ডার কারণে অকেজো হয়ে পড়বে বিক্রম ও প্রজ্ঞান।