কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) বুলেটিন অনুযায়ী, সোমবারের তুলনায় ১৬.৩৯ শতাংশ কমল ভারতের দৈনিক নতুন কোভিড-১৯ (COVID-19) সংক্রমণ। তবে, কি গতি হারাচ্ছে তৃতীয় তরঙ্গ?
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) বুলেটিন অনুযায়ী, রবিবারের তুলনায় ৮ শতাংশ কমল ভারতের দৈনিক নতুন কোভিড-১৯ (COVID-19) সংক্রমণ। তবে, ইতিবাচকতার হার (Positivity Rate) আরও বেড়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এই তথ্য অনুযায়ী দেশে কোভিড থেকে পুনরুদ্ধারের হার ৯৪. ৮৩ শতাংশে নেমে এসেছে। দেশে অ্যাক্টিভকেসের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১.৪৫ লক্ষ। ২২৩ দিনের মধ্যে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যায় রেকর্ড তৈরি করেছে। দৈনিক ইতিবাচক হার ১৬. ৬৬ শতাংশে পৌঁছে গেছে। ইতিবাচকের সপ্তাহিক হার ১৩ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে।
ওমিক্রন ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে চার হাজারের ঘর। মোট ২৩টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করোনার এই ভেরিয়েন্টের কেস রিপোর্ট করেছে।
সোমবার ১০ জানুয়ারি থেকে দেশ জুড়ে শুরু হচ্ছে করোনা টিকার প্রিকশন ডোজ বা বুস্টার ডোজ (Precaution Dose)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi) ইতিমধ্যেই এনিয়ে ঘোষণা করেছিলেন যে, জানুয়ারি থেকে করোনা টিকার প্রিকশন ডোজ বা বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হবে। বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কলকাতা পুরসভাও।
শনিবার যেখানে করোনায় মৃত্যু হয়েছিল ৩১৩ জনের, সেখানে রবিবার মারা গিয়েছেন ৯৭জন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে যে দৈনিক পজেটিভির হার ৭.৭৪ শতাংশ। সাপ্তাহিক পজেটিভিটির হার ৪.৫৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
ভারতের ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা দুহাজার ছাড়িয়েছে। করোনা নতুন এই ভেরিয়েন্টটি ২৪টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে।
সোমবার, ৩ জানুয়ারি, ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণের (Daily Covid Cases in India) সংখ্যা গত তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চে পৌঁছল। জেনে নিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) দেওয়া এদিনের করোনা পরিসংখ্যান।
একদিনে ভারতের দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ২১ শতাংশ বাড়ল। ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০০ পার করল।