কয়েক মাস রিজার্ভ ব্যঙ্কের তরফে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ‘ব্যাঙ্ক নোট’-এর সংজ্ঞা বদলানোর সময় এসেছে এবং ডিজিটাল মুদ্রাকেও এর অন্তর্ভুক্ত করার সময় এসেছে। এর মাধ্যমেই কিছুটা হলেও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে এবার সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ডিজিটাল কারেন্সি নিয়ে আসতে চলেছে সরকার।
মূলত পাকিস্তান থেকে আসা নোটগুলি মুর্শিদাবাদ, মালদহ সংলগ্ন ফারাক্কা স্টেশন হয়ে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে ফেলতে চাইছে জালনোট কারবারিরা। বিহারের এক এজেন্টের নির্দেশে ওই মহিলা পাকিস্তানে তৈরি ভারতের জালনোটগুলি সরাসরি বাংলাদেশ থেকে ঘুরপথে এনেছিল।
ভারতীয় নোটের পাশের সাদা অংশে তির্যক রেখাগুলি লক্ষ্য করেছেন। বিশেষ বিষয় হল নোটের দাম অনুযায়ী তাদের সংখ্যার তারতম্য হয়। আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন এই লাইনগুলো নোটে রাখা হয়েছে? এই লাইনগুলির সঙ্গে নোটের সম্পর্ক কি!