রবিবার গভীর রাতে কৃষক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষ হয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধি দলের। বৈঠক শেষ হওয়ার পরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেছেন, তিনজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন।
আনন্দোলনকারী কৃষকদের পঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যে শম্ভু সীমানা পয়েন্টে কৃষকদের ওপর টিয়ার গ্যাস ছোঁড়া হয়েছে।
মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলার বেশিরভাগ মানুষের জীবিকা কৃষি। আবার এই এলাকার মাটিও খুবই উর্বর। ফলে কৃষকরা যদি সামান্য শিক্ষা নিয়ে চাষ করে তাহলে জমিতে যথেষ্ট ফলনও পাবেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গুটরাটের আনন্দে আগামী ১৬ ডিসেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা নাগাদ কৃষকদের সঙ্গে কথা বললেন।
রাজ্যে কৃষক আন্দোলনের অন্যতম আঁতুড়ঘর বলা হয় সিঙ্গুরকে। বাম শাসনের পতন আর তৃণমূলে উত্থানের পিছনে সিঙ্গুর আন্দোলন অনেকটাই দায়ি বলে মনে করেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
দিন কয়েক আগে থেকেই ভিড় কমছিল দিল্লির সীমানা এলাকা। আগেই বাড়ি ফিরতে শুরু করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু কৃষক সংযুক্ত মোর্চার ঘোষণা অনুযায়ী এদিনই কার্যকরীভাবে তুলে নেওয়া হয়েছে কৃষক আন্দোলন।
ইতিমধ্যেই গোছগাছ শুরু করেছেন কৃষকরা। দিল্লির সীমানা লাগোয়া এলাকায় ভেঙে ফেলা হচ্ছে অস্থায়ী আবাস। যেগুলি গত ১৫ ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য তাঁরা তৈরি করেছিলেন।
সূত্রের খবর কেন্দ্রীয় সরকার কৃষক ইউনিয়নগুলিকে জানিয়েছেন এমএসপি বা নূন্যতম সহায়ক মূল্য ইস্যুতে একটি কমিটি গঠন করবে।
আগামী ৭ ডিসেম্বর এসকেএম-এর (SKM) পরবর্তী সভা ডাকা হবে। কৃষকদের আন্দোলনের ভবিষ্যত পথ নির্ধারণের জন্য এই সভা ডাকা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর বলেন, এমএসপি কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গেই এই বিষয় নিয়ে কৃষকদের দাবিগুলি পুরণ করা হয়েছে। এই কমিটিতে কৃষক সংগঠনের প্রতিনিধিরাও থাকবে।