রাজ্য প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাংলা থেকে সিকিমে যাওয়া প্রায় তিন হাজারেরও বেশি পর্যটক এখনও পর্যন্ত বাড়ি ফিরতে পারেননি, এখনও আটকে রয়েছেন প্লাবিত পাহাড়ে।
দক্ষিণ লোনাক লেকে বিস্ফোরণের কারণে সিকমের তিস্তা নদী অবাহিকায় আকস্মিক বন্যা হয়। যার কারণে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ১০২ জনের।
হরপা বানের জেরে স্রোতসিনীর গর্ভে তলিয়ে গিয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তারই চিহ্ন ভেসে আসছে তিস্তার ঘোলা জলে।
স্রোতস্বিনীর ধ্বংসলীলায় রীতিমতো দুরমুশ হয়ে গিয়েছে আশপাশের এলাকা। ঘটনার জেরে সৈল শহরে আটকে পরেছে বহু পর্যটক৷
সোমবার মুখ্যসচির এইচকে দ্বিবেদী বলেছেন, পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলি ও হাওড়া জেলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
ভূমধ্যসাগরে তৈরি হওয়া ঝড় ড্য়ানিয়েল-এর কারণে এই দেশে প্রবল বৃষ্টি হয়। বৃষ্টির কারণে উত্তর -পূর্ভাঞ্চলের দুটি বাঁধ ভেঙে যায়। যার জেরে দেশের একটি বড় অংশই প্লাবিত হয়ে পড়ে।
ডিব্রুগড়, ধুবরি, তেজপুর এবং জোড়হাটের নিমতি ঘাটে ব্রহ্মপুত্র বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ওয়াহুন, বেকি, জিয়া-ভারালি, ডিসাং, দিখাউ এবং সুবানসিরি নদীও লাল দাগ অতিক্রম করেছে।
নদীর জলস্তর ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগণার বহু এলাকায় ধস নেমে যাওয়ার ফলে বড়সড় বিপত্তির সৃষ্টি হয়েছে।
আসামের বন্যা পরিস্থিতি গত দুদিন ধরে বদলায়নি, বর্ষার দ্বিতীয় স্পেলের বন্যায় প্রায় ১ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রাজধানীর রাস্তায় চলছে নৌকো! নতুন করে আবার বৃষ্টি হচ্ছে দিল্লিতে। প্রবল জলের সুরাহা হবে কীভাবে? উপরাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনায় বসলেন নরেন্দ্র মোদী।