জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের পরেই পাকিস্তানকে বিশেষ বার্তা ইউএই-এর তরফে। সম্প্রতি জি২০ সম্মেলনে উদ্বোধন হয়েছে ইন্ডিয়া-মিডিল ইস্ট-ইউরোপ ইকোনমিক করিডোরের।
G20 শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক ভারত, দুই দিনের মেগা ইভেন্টের জন্য বিশ্বজুড়ে নেতাদের স্বাগত জানাতে বিভিন্ন ব্যবস্থা করেছে।
অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে, জমকালো অনুষ্ঠান এবং হাজার কোটি টাকা খরচের পর ভারত কী পাবে? ভারতের কপালে কী আসতে চলেছে, কতটা এই সম্মেলন থেকে লাভ পাবে ভারত? প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার সুফল কি সুদূরপ্রসারী হবে
রবিবার সম্মেলনের শেষ দিনে একগুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে রাষ্ট্রনেতাদের। শেষ দিনের সম্মেলনের মাঝেই দিল্লির রাজঘাটের মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থল পরিদর্শন করলেন রাষ্ট্রনেতারা।
নয়াদিল্লিতে শুরু হওয়া জি-২০ সম্মেলনের প্রথম দিন একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকগুলি সিদ্ধান্তের সঙ্গেই সরাসরি ভারতের স্বার্থ জড়িত।
বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে ১৫টিরও বেশি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ৮ই সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী LKM-এ মরিশাস, বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন।
বেশিরভাগ খাবারের পাত্রে স্টিল বা পিতলের বেস থাকে বা উভয়ের মিশ্রণে একটি সুন্দর রূপালী আবরণ থাকে, যখন প্লেটের মতো কিছু পাত্রে সোনালি আবরণ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ওয়েলকাম ড্রিংক পরিবেশনের জন্য ব্যবহৃত গ্লাসও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
আজ ভারত তার শক্তিশালী মধ্যবিত্তের সঙ্গে বিশ্ব নেতৃত্বের দায়িত্বের জন্য প্রস্তুত। শত্তির ভারসাম্য দ্রুত গ্লোবাল সাউথের দিকে ঝুঁকছে। এমন একটি অঞ্চল যেখানে ভারত একটি নেতৃত্বস্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
ভারতে জি ২০ শীর্ষ সম্মেলনে আগত বৈশ্বিক প্রতিনিধিদের ভারতের টক-ঝাল খাবারের স্বাদ আহরণের সুযোগ দিতেই মোদী সরকারের উদ্যোগে এই অভিনব পদক্ষেপ।
জাতীয় রাজধানীতে বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমও মোতায়েন করছে। এছাড়াও, দেশের উত্তরাঞ্চলে যেকোনো গতিবিধির ওপর নজর রাখতে এয়ারবর্ন ওয়ার্নিং অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম মোতায়েন করা হচ্ছে।