ভগবান বুদ্ধ ছাড়া প্রত্যেক বুধবার ভগবান গণেশের পূজা করারও শুভ দিন। কেন এই দিনে সিদ্ধি বিনায়কের পূজা করা হয়?
দেশ সীমানার গণ্ডী ছাড়িয়ে গণপতি-র পূজার বিস্তার যেমন সারা বিশ্ব জুড়ে বহুল প্রসারিত, তেমনই ধর্মের গণ্ডী ছাড়িয়ে হিন্দু থেকে ইসলামেও বিস্তৃত হয়েছেন ভগবান শ্রী গণেশ।
কলঙ্ক চতুর্থীর দিনে চাঁদের সঙ্গে যুক্ত একটি রীতি রয়েছে। এই রীতি অনুসারে এদিনে চাঁদ দেখা নিষিদ্ধ বলে মনে করা হয়। আসুন জেনে নেই এর কারণ।
জানেন কি, ভারতের বাইরে চিন এবং আফগানিস্তান সহ আরও বহু দেশে অতি সমাদরে সম্পন্ন হয় সিদ্ধি বিনায়কের পুজো? জেনে নিন গণেশের ভিন্ন ভিন্ন বৈশ্বিক রূপ আর নামের কথা।
গৌরী পূজা কীভাবে সম্পাদিত হবে, তার ঐতিহ্যগুলি ভারতজুড়ে অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত আছে। কিছু জায়গায়, মা গৌরীর মূর্তি হলুদের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় এবং পূজার জন্য আনা গণেশের মূর্তির পাশেই তাঁকে স্থাপন করা হয়।
শুভ সময়ে খুব আড়ম্বর সহকারে গণেশ-এর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই দিন থেকেই গণেশ উৎসব শুরু হয়। ১০ দিন বা তার কম ঘরে রাখা হয়। এই দশদিনে তাঁর প্রিয় জিনিসগুলি গণপতিকে নিবেদন করা হয়।
গণপতির কোন ধাতুতে তৈরি মূর্তি পুজো করলে কী ফল পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
দুর্গাপুজোর সময় গণেশ দেবতার পাশে স্নান করিয়ে শাড়ি পরিয়ে স্থাপন করা হয় কলা বউকে। আপাতদৃষ্টিতে তাঁকেই গণেশের স্ত্রী বলে মনে করা হলেও, প্রকৃত ঘটনা কিন্তু মোটেই তা নয়।
গণেশ পুজো ছাড়া কোনও শুভকাজ সম্পন্ন হয় না। গণেশ পুজো করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জীবনে সুখ , সমৃদ্ধি, ধন, বৈভবের কোনও অভাব কোনও দিনও হয় না।
সারা বিশ্বে দেবতা গণেশের বিভিন্ন ধরনের মূর্তি পূজিত হয়। কথিত আছে যে, দেবতা গণপতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছে লাল রং।