ভগবান বুদ্ধ ছাড়া প্রত্যেক বুধবার ভগবান গণেশের পূজা করারও শুভ দিন। কেন এই দিনে সিদ্ধি বিনায়কের পূজা করা হয়?
দেশ সীমানার গণ্ডী ছাড়িয়ে গণপতি-র পূজার বিস্তার যেমন সারা বিশ্ব জুড়ে বহুল প্রসারিত, তেমনই ধর্মের গণ্ডী ছাড়িয়ে হিন্দু থেকে ইসলামেও বিস্তৃত হয়েছেন ভগবান শ্রী গণেশ।
জানেন কি, ভারতের বাইরে চিন এবং আফগানিস্তান সহ আরও বহু দেশে অতি সমাদরে সম্পন্ন হয় সিদ্ধি বিনায়কের পুজো? জেনে নিন গণেশের ভিন্ন ভিন্ন বৈশ্বিক রূপ আর নামের কথা।
গৌরী পূজা কীভাবে সম্পাদিত হবে, তার ঐতিহ্যগুলি ভারতজুড়ে অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত আছে। কিছু জায়গায়, মা গৌরীর মূর্তি হলুদের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় এবং পূজার জন্য আনা গণেশের মূর্তির পাশেই তাঁকে স্থাপন করা হয়।
সারা বিশ্বে দেবতা গণেশের বিভিন্ন ধরনের মূর্তি পূজিত হয়। কথিত আছে যে, দেবতা গণপতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছে লাল রং।
পৌষ অথবা মাঘ মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশের যে ব্রত পালিত হয় তা লম্বোদরা সংকষ্টী চতুর্থী ব্রত নামে পরিচিত। এবছর লম্বোদরা সংকষ্টী চতুর্থী ব্রত (Lambodara Sankasthi Ganesh Chaturthi) পালিত হবে ২১ জানুয়ারি। পৌষ, কৃষ্ণপক্ষ চতুর্থী তিথি ২১ জানুয়ারি সকাল ৮.৫১ মিনিটে শুরু হবে শুভ সময়। চলবে ২২ জানুয়ারি সকাল ৯.১৮ পর্যন্ত।