গোয়া বিধানসভায় রয়েছে ৪০টি আসন। এই রাজ্যে নির্বাচনে এবার বাঙালিও প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে গিয়েছে। কারণ, গত এক বছর ধরে গোয়ার বুকে তাদের তৎপরতা প্রবলভাবে বৃদ্ধি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পর্যন্ত গোয়া-তে গিয়ে তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন।
২০১৭ সালের শেষ বিধানসভা নির্বাচনে গোয়ায় ৮২.৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছিল। কংগ্রেস প্রাথমিকভাবে ১৭ টি আসনে জয়ী হয়েছিল, বিজেপি জিতেছিল ১৩ টি আসনে। তবে গেরুয়া শিবির দ্রুত কিছু আঞ্চলিক দল এবং নির্দল প্রার্থীদের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছিল।
টুইট করার কিছু সময় পর বাবুল সুপ্রিয়োর টুইটার প্রোফাইলে গিয়ে দেখা যায় তা ডিলিট হয়ে গিয়েছে। যা নিয়ে ফের নতুন করে শোরগোল শুরু হয়েছে।
গোয়া বিধানসভা নির্বাচনের (Goa Elections 2022) ইশতেহার প্রকাশ করল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। তবে, আসলেন না জোটের অংশীদার মহারাষ্ট্রবাদী গোমান্তক পার্টির (Maharashtrawadi Gomantak Party) কোনও বড় নেতা।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর সঙ্গে কথা বলা সময় তিনি জানিয়েছেন পানাজিক মানুষের জন্য তিনি কাজ করতে। পানাজির মানুষকে একটি ভালো বিকল্প দিতে চান। সেই কারণেই তিনি এই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার দিন মনোহর পারিক্করের ছেলে পানাজি কেন্দ্র থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
ঘটনার সূত্রপাত গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফালেইরোর প্রার্থীপদ প্রত্যাহারকে কেন্দ্র করে। গতকালই ফতোর্দা থেকে প্রার্থী পদ প্রত্যাহার করেছেন তিনি। তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্রের উপস্থিতিতেই নিজের নাম প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি বলেন যোগ্য মহিলাকেই ফতোর্দার প্রার্থী করা হচ্ছে। তবে কী কারণে প্রার্থী পদ প্রত্যাহার করেছেন তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।
তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে প্রত্যাহার ঘোষণা করেছেন সেই রাজ্য়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলের ভাইস প্রেসিডেন্ট লুইজিনহো ফেলেইরো । 'দক্ষ মহিলা'র হাতে 'ব্যাটন' তুলে দিলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
মমতা-অভিষেকের সঙ্গেই প্রচারে দেখা যাবে যশবন্ত সিনহা, পবন ভর্মা, সুস্মিতা দেবদেরও। তাদেরও নাম রয়েছে ‘স্টার’ প্রচারকের তালিকায়।
২০ জানুয়ারি গোয়া থেকে ফিরেছিলেন অভিষেক। আর ২৩ জানুয়ারি আবার সেখানে যাচ্ছেন তিনি। সূত্রের খবর, ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত গোয়াতেই থাকবেন। সেখানে যাওয়ার পর একাধিক দলীয় বৈঠক সারবেন তিনি।
উৎপল আরও বলেন তাঁর সামনে লড়াই ব়ব়়ই কঠিন। তাঁর বাবা পানাজি কেন্দ্র থেকে পাঁচবার বিধায়ক হয়েছিলেন। কিন্তু বিজিপে তাঁর বাবার সেই কঠিন লড়াইয়ের দিনগুলি ভুলে গেছে বলেও জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন গতউপনির্বাচনে তাঁর বিজেপি কিছু অদ্ভুত কারণ দেখিয়ে তাঁকে পানাজি কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করেনি। কিন্তু সেইসময় তিনি দলের কথা শুনে চুপ করেছিলেন।