জবার তেলে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ এবং সি এবং আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড এবং অ্যামিনো অ্যাসিড প্রচুর পরিমাণে রয়েছে।
আগের দিনের মত দিদিমা-ঠাকুমা টেনে ধরে চুলে তেল দিয়ে দিতেন নাতি-নাতনিদের। কারণ তুল মজবুত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হবে। আর বর্তমানে আমরা চুলের জন্য নিয়মিত রাসায়নিক প্রোডাক্ট ব্যবহার করি।
হতাশ হওয়ার দরকার নেই কিছু সহজ উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে চুল লম্বা এবং ঘন উভয়ই করা যায়। শুধু এই উপায়গুলো মেনে চলতে হবে।
রুক্ষ্ম চুল, খুশকি, মাথায় দুর্গন্ধ, চুল পড়া, অকাল পক্কতা কিংবা ডগা চেরা। এই সকল সমস্যা দূর করতে অনেকেই ব্যবহার করেন ঘরোয়া উপাদান। আজ টিপস রইল কোঁচকানো চুল নিয়ে। কার্লি চুল ভালো রাখতে ব্যবহার করুন এই কয়টি হেয়ার প্যাক।
বাজারে চুলের যত্নের জন্য অনেক ধরনের প্রোডাক্ট পাওয়া যায়, তবে আপনি আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার দিকেও যেতে পারেন। এর বিশেষ বিষয় হল এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই এবং এটি সেরা ফলাফলও দেয়। জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকার, যা চুলের যত্নে আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।
রুক্ষ ও শুষ্ক চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চলে বাজার চলতি নানান প্রোডাক্টের (Products) ব্যবহার। এই সব প্রোডাক্ট ব্যবহার তেমন উপকার না হলে, এবার মেনে চলুন ঘরোয়া টোটকা (Tips)। রইল কয়টি প্যাকের হদিশ। ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে তৈরি এই প্যাক ব্যবহারে মুহূর্তে দূর হবে রুক্ষ চুলের সমস্যা।
শীতকাল মানেই চুলের নানান সমস্যা। শীতকাল এলেই খুশকির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। শীতকালে ত্বক এবং চুলে বেশি ময়লা হয়। শীতে তাই বাইরে বেরোলে চুল ঢেকে বেরোনোর চেষ্টা করুন।
শীতে চুলের সুস্থতা বজায় রাখতে প্রাকৃতিক বা ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলো আমাদের নতুন করে চুল গজাতে সাহায্য করে এবং আমাদের চুল সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। জেনে নেওয়া যাক এই ঘরোয়া উপাদানগুলো কি কি-
অল্প বয়সেই চুলে পাক ধরছে, তাই তরিঘড়ি পার্লারের দিকে পা বাড়ানো। অথচ বাড়িতে খাদ্য তালিকায় নিত্য দিন বিশেষ কিছু খাবার রাখলেই অনেকটা বদলে যাবে চুলের ধরন থেকে গঠন।
সমস্যার সূত্র কোথা থেকে না বুঝেই তরিঘড়ি পার্লারের পথে পা বাড়ান সকলে ছুটির দিন। নয়তো বাড়িতেই চুল কালো করে ফেলছেন সকলে।