উচ্ছে বা করোলা একটি তেতো সবজি হিসেবেই খাওয়া যায়। বাঙালির ঘরে স্টাটার হিসেবেই সাধারণত উচ্ছের ব্যবহার করা হয়। সাধারণত ভাজা , সিদ্ধ আর শুক্তোতেই উচ্ছে খাওয়া হয়। উচ্ছের উপরারিতা রইল
পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিবায়োটিক রয়েছে। এতে রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ। যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। সংক্রম মোকাবিলায় পেঁয়াজ গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
সহজ কথায় বার্লি হজমের উন্নতি করে , হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। তাই ডায়েট নিয়মিত বার্লি রাখতেই পারেন।
পেঁয়াজের ফ্লেভার খাবারের স্বাদ আর গন্ধ দুটোই বাড়িয়ে দেয়। তবে পেঁয়াজ যে অত্যান্ত স্বাস্থ্যকর একটি খাবার তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
মাশরুম দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি যোগায়। মাশরুমে ক্যালরি অত্যান্ত কম, রয়েছে প্রয়োজনীয় সোডিয়াম।
বেগুন নানাভাবে রান্না করা যায়। ভাজা থেকে মাছের ঝোল - সবেতেই ব্যবহার কার হয় বেগুন। পাশাপাশি এটি ভার্তা, সর্ষে দিয়েও অত্যান্ত সুস্বাদুভাবে রান্না করা যায়।
বাঙালির বাড়িতে পিঠে পায়েস বা পাটিসাপটা যাই রান্না করা হোক তা তৈরি হয় নলেন গুড় দিয়ে।
মসলিন কাপড়ে দই ছেঁকে ঘরে সহজেই তৈরি করা ঝুলন্ত দই। এটি অত্যান্ত স্বাস্থ্যকর খাবার বলেও দাবি করেন বিশেষজ্ঞরা। আপনার ডায়েটে এই ঝুলন্ত দই যদি রাখেন তাহলে তার উপকারিতাগুলি জেনেনিন
স্ন্যাকস যে সবর্দা ক্ষতিকারক এমনটা নয়, কারণ স্ন্যাকস অনেক সময় স্বাস্থ্যকর।
শীতকালে বাঁধাকপি প্রায় নিত্যদিনের খাবার। বাঁধাকপি অত্যান্ত উপকারি একটি খাবার।