উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়েছে ভুটান সীমানার বিরাট অংশ জুড়ে চিনের দখলদারির ছবি।
এশিয়ান গেমসে পূর্ণশক্তির দল নিয়ে যেতে পারেনি ভারত। মঙ্গলবার চিনের বিরুদ্ধে ক্লাব বনাম জাতীয় দলের দ্বন্দ্বেরই খেসারত দিতে হল। পূর্ণশক্তির দল থাকলে হয়তো ফল অন্যরকম হত।
আইএসএল-এর যুগে ভারতীয় ফুটবলের কিছুটা উন্নতি হয়েছে ঠিকই, কিন্তু এশিয়ার শক্তিশালী দলগুলিকে হারানোর মতো জায়গায় এখনও পৌঁছতে পারেনি ভারতীয় দল।
অচলাবস্থা সমাধানের জন্য এখনও পর্যন্ত ১৩ দফা আলোচনা হয়েছে। দুই পক্ষই হট স্প্রিংস এলাকায় রেজোলিউশনের লক্ষ্যে বৈঠকে বসে এদিন।
সেনা বাহিনী স্তরের ১৪ তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল চিনের দিকে। বৈঠক শেষ হয়েছে রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ। ভারতের হয়ে এই বৈঠকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিন্দ সেনগুপ্ত। চিনের তরফে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন জিনজিয়াংএর সামরিক প্রধান মেজর জেনারেল ইয়াং লিন।
জেনারেল নারাভানে বলেন যে আলোচনা দীর্ঘ দিন ধরে চলছে। এটা একটা ভালো দিক, যে আলোচনা করা হচ্ছে।
বারবার আলোচনার টেবিলে সমাধানসূত্র খুঁজছে নয়াদিল্লি। তবে এতে লজ্জা নেই চিনের।
দেশের অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন কেন চিন উড়ছে আর ভারত শুধুই বেড়েছে? ২০১৯ সালের ফোর্বস ম্যাগাজিন এর একটি উত্তর দিয়েছিল। বলা হয়েছিল চিনে বাধা-হীন স্বৈরাচার আর ভারতের দুঃস্বপ্নের গণতন্ত্রই এর কারণ।
বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, 'ভারত আশা করে চিন নতুন এই আইনকে সামনে রেখে এমন কোনও পদক্ষেপ নেবে না যা ভারত-চিন সীমান্ত অঞ্চলের পরিস্থিতি পরিবর্তন করতে পারে।'
চিনের দিকে মোলডোকে এই বৈঠক হয়। রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়েছিল বৈঠক। প্রায় ৯ ঘণ্টা ধরে চলে। সন্ধ্যে সাড়ে ৭টা নাগাদ বৈঠক শেষ হয়।