খেলোয়াড় জীবনে ভারতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম ফিট সদস্য ছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন এক দশক আগে। কিন্তু এখনও ফিটনেস ধরে রেখেছেন এই কিংবদন্তি।

আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের থিম হল বাসুধৈব কুটুম্বকম। যার অর্থ সমগ্র পৃথিবী একটি পরিবারের মত। এই থিম থেকেই আপনি যেমন জানতে পারছেন, এর মাধ্যমে এটা জানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে যে এই পৃথিবীর সব মানুষ আমাদের পরিবারের মতো। 

ভারতীয় সময় অনুযায়ী আজ সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার দিকে জাতিসংঘের সদর দফতরে বিশাল যোগ কর্মসূচিতে যুক্ত হব। ভারতের ডাকে বিশ্বের ১৮০টিরও বেশি দেশ একত্রিত হওয়া ঐতিহাসিক এবং নজিরবিহীন।'

প্রতি বছর 'আন্তর্জাতিক যোগ দিবস' উপলক্ষে সবাই এক জায়গায় জড়ো হয় এবং যোগ ব্যায়াম করে। যোগব্যায়াম করা কোনও নতুন জিনিস নয়, তবে এটি হাজার হাজার বছর আগে ভারতেই সূচণা হয়েছিল। শুধু তাই নয়, ঋগ্বেদের মতো পৌরাণিক গ্রন্থেও এর উল্লেখ পাওয়া যায়।

অল্প বয়সেই একাধিক কঠিন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। এই তালিকায় ডায়াবেটিস, হাইপার টেনশন, হার্টের রোগের মতো একাধিক রোগ স্থান পেয়েছে। এই সকল রোগ একবার শরীরে বাসা বাঁধকে তা বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই সুস্থ থাকতে চাইলে সবার আগে স্ট্রেস রাখুন নিয়ন্ত্রণে। স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যোগা করতে পারেন। রোজ ২০ মিনিট যোগাভ্যাস মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেবে। জেনে নিন স্ট্রেস কাবু করতে কোন কোন যোগা করা উপকারী।

ডায়াবেটিস একবার শরীরে বাসা বাঁধালে তা ধীরে ধীরে সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলবে। এই কারণেই ডায়াবেটিসকে স্লো পয়জেন বলা হয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে ব্যক্তির মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। ডায়াবেটিস মুক্ত জীবন পেতে রোজ যোগা করুন। আজ আন্তর্জাতিক যোগা দিবসে রইল তিনটি বিশেষ যোগাসনের হদিশ।

ইতিহাসের পাতা ঘাঁটল যোগাসনের হদিশ মেলে। প্রতি বছর ২১ জুনে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হয়। ২০১৫ সাল থেকে পালিত হচ্ছে এই দিনটি। জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদে আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের প্রস্তাব পেশ করেন নরেন্দ্র মোদী। তাঁর প্রস্তাব ১৭৭টি দেশ সমর্থন করেছিল। 

আন্তর্জাতিক যোগ দিবস ২০২২। বছরের এই দিনটি অর্থাৎ ২১ জুলাই  মহাধুমধামের সঙ্গেই পালন করা হয় যোগ দিবস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই দিনটিতে স্বীকৃতি দিয়েছে। যোগব্যায়াম শুধুমাত্র আমাদের শারীরিকভাবে ফিট থাকতে সাহায্য করে - এমনটা নয়।

কোন সময় যোগা করলে মিলবে উপকার- সকলের মনেই ঘোরাফেরা করে এই প্রশ্ন। অনেকেই মনে করেন সকালবেলা যোগাশন করার সঠিক সময়। কিন্তু, অনেকেই ব্যস্তকার কারণে সকালে সময় বের করতে পারেন না। আবার দিনের শেষ সময় থাকলেও সেই সময় যোগাসন করা উচিত কি না, তা অনেকে ভেবে উঠতে পারেন না। 

বয়সেই ডায়াবেটিস, প্রেসার, হার্টের রোগ থেকে নানান রোগ শরীরে বাসা বাঁধছে। এর থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত যোগা করার পরিমর্শ নিয়ে থাকেন অনেকে। কিন্তু, সঠিক নিয়ম মেনে কয়টি যোগাসন করলেই হল না। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে প্রয়োজন বাড়তি কিছু। যোগাসন করতে বিশেষ করে নজর দিতে হবে খাওয়া দাওয়ার ওপর। যোগা করার আগে ও পরে কী খাবেন, তা নিয়ে নানা রকম চিন্তা থাকে অনেকের মনে। আজ রইল বিশেষ তথ্য।