পুলিশ জানিয়েছে যে পাউনি এবং মহোর তহসিলে গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী শাখা এসআইএ এই অভিযান করেছিল। এতে বলা হয়, কিছু ওভার-গ্রাউন্ড ওয়ার্কার (ওজিডব্লিউ)জঙ্গিদের হাতে লজিস্টিক সহায়তা ও তথ্য তুলে দিচ্ছে।
শ্রীনগরে প্রবেশের সব রাস্তায় স্থায়ী নাকা পয়েন্ট করার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। অন্যান্য সন্ত্রাস-বিধ্বস্ত জেলাগুলিতেও একই ধরনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ১২ ঘন্টায় দ্বৈত এনকাউন্টারে পাকিস্তানের মদদপুষ্ট নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন এলইটি এবং জেইএম-এর ৫জন জঙ্গি মারা গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জেইএম কমান্ডার জঙ্গি জাহিদ ওয়ানি এবং নিহতদের মধ্যে একজন পাকিস্তানি জঙ্গি রয়েছে। যা নিঃসন্দেহে একটা বড় সাফল্য।
কুলগ্রাম জেলার নওগামে অনন্তনাগ জেলার মিরহামা গ্রামে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছিল। বুধবার সন্ধ্যাবেলায় সংঘর্ষ শুরু হয়ে।
জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) জুড়ে চরম শৈত্যপ্রবাহের (Cold Wave) মধ্যে অন্ধকারে ঢাকল গোটা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। সেখানার বিদ্যুৎ উন্নয়ন বিভাগের (J&K Power Development Department) হাজার হাজার কর্মচারী অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট ডেকেছেন।
যদিও নিরাপত্তা বাহিনী প্রথমে সন্ত্রাসীদের আত্মসমর্পণের জন্য সতর্ক করেছিল বলে জানা যায়। কিন্তু সন্ত্রাসীরা তা উপেক্ষা করে নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে। তখনই পাল্টা জবাব দেয় সেনা।
হত্যার প্রতিবাদে সরাসরি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন মেহবুবা মুফতি । 'আমাদের হত্যা বন্ধ করুন। দায়মুক্তির অবসান করুন। পরিবারের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করুন।'- এজাতীয় পোস্টার নিয়ে প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন।
আলতাফ ভাট হায়দারপোড়ার বাণিজ্যিক কমপ্লেক্সের মালিক ছিলেন। সেখানেই তাঁর নিজের একটি হার্ডওয়ার ও সিস্টেমের দোকান ছিল।এই কমপ্লেক্সেই ডেন্টাল সার্জনের প্রশিক্ষণ থাকা সত্ত্বেও একটি কম্পিউটার সেন্টার চালাতেন মুদসির গুল।
কাশ্মীরি পণ্ডিতের দোকানের মুসলমান কর্মীকে গুলি করে হত্যা করে জঙ্গিরা। রবিবার সন্ত্রাবাদীদের গুলিতে নিহত হয়েছিল এক পুলিশ কর্মী।
সেনা সূত্রের খবর, জম্মু ও কাশ্মীরের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে ভারতীয় সেনা বাহিনী টহল দিচ্ছিল। সেই সময়ই ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ এক সেনা আধিকারিক ও এক জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে।