লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার ঠিক আগে মণিপুরে হিংসা ও বর্তমান পরিস্থিতি প্রসঙ্গে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
মণিপুরে হিংসার পর থেকে একবারও এই রাজ্যে যাননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এর জন্য তাঁকে দেশজুড়ে বিরোধী দলগুলির সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে।
মণিপুর, কুকি, মেইতি, মণিপুর সংঘর্ষ, ভারতীয় সেনা জওয়ান, Manipur, Kuki, Meiti, Manipur Conflict, Indian Army Soldiers,
এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, 'আমাদের বাহিনী লেইথু গ্রামে ঢুকে যাওয়ার পরে ১৩টি দেহ দেখতে পায়। বাহিনী মৃতদেহের পাশে কোনও অস্ত্র খুঁজে পায়নি।'
মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা রক্ষীদের সূত্রে জানা যাচ্ছে,'দুটি দল বিভিন্ন দিক থেকে এসে মুখ্যমন্ত্রীর পৈতৃক বাড়ির কাছে এসেছিল, কিন্তু তাদের থামানো হয়েছিল।'
মণিপুরের তাঁর গ্রামের বাড়ি থেকে অপহরণ করা হয়েছে। গতকাল অর্থাৎ শনিবার সকাল ১০টার দিকে তাঁর বাড়িতে হানা দেয় একদল অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী।
২ নম্বর জাতীয় সড়র মণিপুরের লাইফলাইন। এই রাস্তা দিয়েই মণিপুরের সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্যে যোগাযোগ রাখা যায়। উপজাতি ঐক্য কমিটির নামে স্থানীয় বাসিন্দারাই অবরোধ বিক্ষোভে সামিল হয়েছে।
মণিপুরের চুরাচাঁদপুর জেলায় ৩৭ বছরের বিবাহিত মহিলার হিংসার শিকার। তাঁর অভিযোগ জাতিগত হিংসার সময় একদল পুরুষ তাঁকে রাস্তায় আটকে রেখে গণধর্ষণ করেছিল।
বুধবার মণিপুরে একটি বিরাট জনসমাবেশের ডাক দিয়েছে নাগা সম্প্রদায়ের সংগঠন। সেই সমাবেশকে সমর্থন জানিয়েছে কুকি জনজাতির সংগঠন।
২৪-এর নির্বাচনের ঘুটি সাজাতে এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে ১২ দিন ধরে ধারাবাহিক বৈঠক করার উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।