গাজার প্যালেস্টাইনীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক গোটা ঘটনাকে একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ড বলে বর্ণনা করেছে। মন্ত্রক জানিয়েছে এখনও পর্যন্ত ১০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতের সংখ্যা ৭৬০।

বছরের প্রথম দিনেই নিজেদের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেছে আইডিএফ। ইজরায়েল বাহিনীর কর্নেল গোলানি ভাচ স্বীকার করেছেন যে, ইজরায়েলি সেনার একটি বিরাট ট্যাঙ্কের দ্বারা ইজরায়েলের মানুষে পরিপূর্ণ একটা গোটা বাড়ি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।

জাবালিয়ার ওল্ড গাজার স্ট্রিটের দুটি বাড়িকে টার্গেট করেছিল ইজরায়েলি সেনা। সেই ঘটনায় কমপক্ষে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

ভিডিওতে ইজরায়েল সেনা বাহিনীর এক কর্তা দাবি করেছে, আল শিফা হাসপাতালে এমআরআই বিল্ডিংএর একটি অপারেশনাল হামাসের একটি আপারেশনাল সদর দফতর ছিল।

বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে জানিয়েছেন, ভারত ত্রাণ পাঠিয়েছে প্যালেস্টাইনে।

যুদ্ধে আক্রান্তদের চিকিৎসা করা হয় এই হাসপাতালে। এবার এই হাসপাতালের উপরও হামলা চালায় সসস্ত্র বাহিনী।

একদিকে ইজরায়েল যেমন গাজা লক্ষ্য করে ক্রমাগত আক্রমণ চালাচ্ছে। পাল্টা হামাসদের আক্রমণ ক্রমশই বিদ্ধস্ত হয়ে পড়ছে ইজরায়েল।

এবার মানবাধিকার রক্ষার আহ্বান জানালেন মুসলিম বুদ্ধিজীবী এবং ইসলামিক পণ্ডিতরা।

সম্প্রতি হামাস জঙ্গিদের অত্যাচারের একটি ভিডিও শোশ্যাক মিডিযায় ভাইরাল হয়েছে।

মঙ্গলবার রাষ্ট্রপুঞ্জ জানিয়েছে ইতিমধ্যেই ঘরছাড়ার সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে এক লক্ষ ৮৭ হাজার ৫০০ জনে।