সবুজ জমি মাত্র ২১ মাসেই দিগন্ত বিস্তৃত ভেড়িতে পরিণত করেছিল। স্থানীয়দের দাবি ছিল ফসলি জমিতে নোনা জল জোর করে ঢুকিয়ে দিয়ে চোখের পলকে রাতারাতি ভেড়ি তৈরি করা হয়েছিল।
শাহজাহানকে হেফাজতে নিতে মঙ্গলবার বিকেলে আদালতের নির্দেশ মত ভবানী ভবনে গিয়েছিল সিবিআই-এর একটি দল।। সঙ্গে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী।
কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবগনাম মঙ্গলবার বলেছেন, শাহজাহান ও মামলার সংক্রান্ত যাবতীয় নথি ও সামগ্রী এদিনই বিকেল সাড়ে ৪টের মধ্যে সিবিআই-এর হাতে তুলে দিতে দিতে হবে
পুলিশে দায়ের হল প্রায় ৪০০ টি অভিযোগ। নিজেদের জমি পুনরুদ্ধারের আবেদন জানালেন প্রায় ১৫০ জন গ্রামবাসি।
সোমবার সন্দেশখালি সংক্রান্ত মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে কোনও বাধা নেই।
তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানকে কেন্দ্র করে ৫ জানুয়ারি থেকেই উত্তাল সন্দেশখালি। এই শাহজাহানই নুসরতের জয়ের অন্যতম কারিগর। পরবর্তীকালে শাহজাহানের গ্রেফতারির দাবিতে স্থানীয়রা সরব হয়
পার্থ ভৌমিক ও সুজিত বসু সন্দেশখালির বেড় মজুর এলাকায় যান। সেখানে একটি কীর্তনের আসরে তাঁদের যোগ দিতে দেখা যায়।
পার্থ ভৌমিক সন্দেশখালির মহিলাদের ওপর হওয়া নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, 'কোনও মহিলা লাঞ্ছনার বিষয়টি তোলেননি... এটি যে জাল তা আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।'
শাড়ি যে মিনাক্ষী পরেন না এমনটা কিন্তু নয়। পুজো, অনুষ্ঠানবাড়ি, বইমেলে- এজাতীয় অনুষ্ঠানেই সাধারণত শাড়ি পরেন। দলীয় কর্মসূচীতে তাঁকে সাধারণ পোশাকেই দেখা যায়।
সন্দেশখালি আবারও উত্তপ্ত। শনিবার সেখানে যান রাজ্যের দুই মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক ও সুজিত বসু। অন্য্ দিকে গ্রামে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ সিপিএম নেত্রী মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের।