জেলার একটি বড় অংশের ছাত্র স্কুল বন্ধ থাকার কারনে পরিযায়ী শ্রমিকে পরিনত হয়েছে। ওই পরিযায়ী ছাত্রদের ফের স্কুল মুখী করা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মাথা ব্যাথার কারন হয়ে উঠেছে।
স্কুলগুলিতে পড়ুয়াদের সংখ্যা অনেকটাই কমে গিয়েছে। আর এটাই এখন সব থেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে স্কুলগুলির কাছে। তাই এবার এই সমস্যা মেটাতে নয়া উদ্যোগ নিলেন বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক সপ্তর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
স্কুলছুট পড়ুয়াদের ক্লাসে ফেরাতে অভিনব উদ্যোগ নিলেন শিক্ষকরা। স্কুল ছুট পড়ুয়াদের স্কুলমুখী করতে ইন্দুটি ও আঁটিরা গ্রামে গিয়ে পড়ুয়াদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। কেন তাঁরা সন্তানদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না তা জানতে চান।
উত্তর দিনাজপুর জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক নিতাইচন্দ্র দাস জানিয়েছেন, শহর অঞ্চলে অধিকাংশ স্কুলেই উপস্থিতির হার প্রায় ১০০ শতাংশ। কিন্তু স্কুলছুলের সমস্যা বেশি দেখা দিয়েছে গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলির জন্য।