আইটি সংস্থাটি গত মাসে ঘোষণা করেছিল যে এটি ন্যাশনাল কোয়ালিফায়ার টেস্ট (NQT) এর মাধ্যমে নতুন নিয়োগ শুরু করেছে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দশ হাজারেও বেশি ফ্রেশার নিয়োগ করা হবে।
গোটা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে আছে সংস্থার একাধিক দফতর। হাজার হাজার কর্মী সেখানে কর্মরত। তেমনই বিদেশেও আছে এই সংস্থার দফতর। সে যাই হোক, এবার বিপাকে পড়লেন TCS-র প্রায় শতাধিক কর্মী।
যেখানে বিভিন্ন খ্যাতনামা সংস্থাগুলি নতুন কর্মী নিয়োগের পরিকল্পনাগুলি বাদ রাখছে, সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে TCS-এর সিওও এন গণপতি সুব্রমনিয়াম বলেছেন যে সংস্থাটি চলতি আর্থিক বছরে ৪০ হাজার ক্যাম্পাস নিয়োগের পথে রয়েছে।
১ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে নতুন কর ব্যবস্থা। তবে নতুন কোনও আয়কর নয়, বিদেশে নির্দিষ্ট অর্থ খরচের উপর এবার থেকে নতুন হারে কর দিতে হবে।
কোভিড পরিস্থিতি এক নতুন কর্মসংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে। আর এই কর্মসংস্কৃতি থেকে শিক্ষাও নিচ্ছে সরকারি সংস্থা থেকে বেসরকারি সংস্থাও। যারা পেশাদারিত্বের মোড়কে সংস্থা পরিচালনা করেন এবং কর্মীদের কর্মক্ষমতা ও কর্মদক্ষতা বাড়ানোর উপরে জোর দেন- তাঁরাও এখন নানাভাবে কর্মসংস্কৃতিকে ঢেলে সাজাতে চাইছেন। আর এখানে একটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে টিসিএস।