প্রতি বছরই বাড়ছে শিবলিঙ্গের দৈর্ঘ্য! মাতঙ্গেশ্বর মহাদেব মন্দিরের রহস্যে আজও হতবাক ভক্তরা।
রাম মন্দির নিয়ে সারা দেশে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গিয়েছে। আবু ধাবিতে প্রথম হিন্দু মন্দির ঘিরেও একইরকম আবেগ-উন্মাদনা দেখা যাচ্ছে।
শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের কোষাধ্যক্ষ গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ একটি সাংবাদিক সম্মেলনে ভারতের বিভিন্ন মন্দিরের খুঁত খুঁটিয়ে দেখা সম্পর্কে বার্তা দিয়েছেন। অযোধ্যা কাশী এবং মথুরার মন্দিরের মুক্তি চেয়েছেন তিনি।
‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ করার পুজো মাত্র ৮৪ সেকেন্ডে সম্পন্ন হয়ে গেলেও অযোধ্যার রাম মন্দিরের সম্পূর্ণ উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি চলবে টানা ৫০ মিনিট ধরে।
ভারতের আধ্যাত্মিকতার প্রতি বিদেশিদের আকর্ষণ নতুন কিছু নয়। এবার ইটালির হকি দলের খেলোয়াড়দেরও মন্দির দর্শন করতে দেখা গেল।
সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপকভাবে বেড়ে উঠেছে রামচরিতমানস পড়ার উৎসাহ।
ভিডিওতে রাম মন্দির উদ্বোধনীর দিন হিন্দুদের ‘গোমাংস খাওয়ার’ সমর্থনে যুক্তি দিয়েছেন ওই শিক্ষক । যা ঘিরে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে এলাকায় ।
নব নির্মিত মূর্তির প্রধান বিশেষত্ব হল, সীতা , লক্ষ্মণ এবং হনুমান তাঁর সঙ্গে থাকলেও, ভগবান এখানে শিশু, তাঁর বয়স মাত্র ৫ বছর। দেখে নিন মূর্তি তৈরির ভিডিও।
মন্দির কর্তৃপক্ষ আগেই ঘোষণা করেছিল ২০২৪ সালের পয়লা জানুয়ারি অর্থাৎ নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই জগন্নাথ মন্দিরের দর্শনে আসা ভক্তদের জন্য নতুন ড্রেস কোড চালু করা হবে।
জ্যোতিষশাস্ত্র মেনে অত্যন্ত শুভ মুহূর্তে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে রাম মূর্তির। ভগবানের সিংহাসনের চারিদিকে দেওয়া হবে সোনার প্রলেপ।