বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে। কিন্তু জো বাইডেনের দেশে যে সবকিছু ঠিকঠাক নেই, সেটা বিভিন্ন ঘটনায় প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে।
প্রযুক্তি ক্ষেত্রে এক গভীর আদান-প্রদান ও সম্ভাবনাময় সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে ভারত ও আমেরিকা যে অগ্রসর হয়েছে তা এদিনের বৈঠকের পর তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী মোদী ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সেমিকন্ডাক্টটর এখন এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রিক্যাল গ্যাজেট যার উপরে নির্ভর করছে শিল্প-প্রযুক্তির এক বিশাল অংশ। বলতে গেলে, গাড়ি শিল্প থেকে শুরু করে বিভিন্ন শিল্পের হার্ডওয়ারে এখন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল সেমিকন্ডাক্টর।
মোদীকে সম্মান জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ হাত লাগিয়েছেন মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। আর হোয়াইট হাউসের রান্নাঘরের দায়িত্বে থেকছেন সেখানেরই প্রধান শেপ নিনা কার্টিস।
ওয়াশিংটনে বাইডেনের ব্যক্তিগত নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রইল ওয়াশিংটন সফরের ১০টি সেরা ঘটনা।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যেসব উপহার নিয়ে গেছেন তার মধ্যে রয়েছে একটি বই। বাইডেনের প্রিয় কবির বই উপহার দেন। জিল বাইডেনকে দিয়েছেন সবুজ রঙের হিরে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মার্কিন সময় বুধবারই ওয়াশিংটন পৌঁছে গেছেন। সেখানে প্রবাসী ভারতীয় সদস্যরা তাঁকে স্বাগত জানান।
এর আগেও যখন মার্কিন সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী, তখনও দেখা গিয়েছিল বিশ্বের অন্যতম সেরা সব উদ্যোগপতিদের সঙ্গে তাঁকে বৈঠক করতে। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। জানা গিয়েছে নিউ ইয়র্কে ২১ জুন হবে বৈঠক।
প্রধানমন্ত্রী মোদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি সরকারী সফর করেছেন, তবে এই প্রথমবার তিনি রাষ্ট্রীয় সফরে যাচ্ছে। সেখানে খোদ বাইডেন তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
আমেরিকায় তাঁর অষ্টম সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন-এর আমলে প্রধানমন্ত্রী মোদীর এটা দ্বিতীয় মার্কিন সফর।