জেনে নিন কিভাবে আপনি এই স্কিমে যোগ দিতে পারেন? আপনি কি এই বিশ্বকর্মা প্রকল্পের জন্য যোগ্য? যোগ্য হলে কি কি সুবিধা পাওয়া যাবে?
আদিকাণ্ডে উল্লিখিত হয়েছে, বিশ্বকর্মা দুটি ধনুক নির্মাণ করেছিলেন। তিনি তার মধ্যে একটি ত্রিপুরাসুর বধের জন্য শিবকে এবং অপরটি বিষ্ণুকে প্রদান করেন।
পুজোর দিন অবশ্যই মাথায় রাখুন এই কয়টি বিশেষ টিপস। পুজোর দিন বিশেষ নজর দিতে হবে বাস্তুর দিকে। তা না হলে, অজান্তে হতে পারে অমঙ্গল।
১৭ কি ১৮ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ ভাদ্র মাসের শেষ দিনে বিশ্বকর্মা পুজো করা হয়। এই দিনটি মনসা পুজোও হয়। অনেকেই অরন্ধ্রণ পালন করেন। যাইহোক এই বিশেষ দিনে আপনিও বাড়িতে ছোট্ট করে বিশ্বকর্মার পুজো করতে পারেন। তারজন্য বিশেষ কোনও মন্ত্রতন্ত্রের প্রয়োজন নেই।
রইল এই কয়টি বিশেষ মিষ্টির হদিশ। বিশ্বকর্মা পুজোর দিন বানাতে পারেন এমন মিষ্টান্ন। নিজের হাতে এই সকল মিষ্টি তৈরি করে নিবেদনে মিলবে উপকার। তুষ্ট হবেন দেবতা।
১৭ সেপ্টেম্বর দেশের সমস্ত শিল্পী ও কর্মঠ মানুষদের বিশেষ আর্থিক সহায়তা দান করার জন্য সূচিত হতে চলেছে পিএম বিশ্বকর্মা স্কিম। এই প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
এবার বিশ্বকর্মা পূজা অনুষ্ঠিত হবে শুধুমাত্র ১৮ সেপ্টেম্বর ৩১ ভাদ্র। কিন্তু এবার ৫০ বছর পর বিশ্বকর্মা পুজোয় ঘটছে এক বিরল কাকতাল। এই কাকতালীয় কারণে মানুষের চাকরি ও ব্যবসার বাধা দূর করতে পারে।