আমেরিকার প্রশাসকের উদ্দেশ্যে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আমাদের দুটি দেশ সর্বদা একসঙ্গে কাজ করে যাবে।”
মোদীকে স্বাগত জানাতে পেরে আপ্লুত তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রসংশার ঝড় বইয়ে দিলেন আমেরিকার একাধিক নেতা।
বৃহস্পতিবার বক্তব্য পেশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর বক্তব্যের শেষে নরেন্দ্র মোদীর কাছ থেকে সাগ্রহে অটোগ্রাফ চেয়ে নিলেন মার্কিন স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি।
এছাড়াও এই দিন একাধিক বিষয় চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। তবে মহাকাশ গবেষণা নিয়ে সাক্ষরিত যুগান্তকারী চুক্তির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্তা।
নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকের পর অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত এবং উৎসাহী হতে দেখা গেল বিশ্বের ১ নম্বর ধনকুবের এলন মাস্ককে। ভারতে বিনিয়োগ করা নিয়ে অত্যন্ত ইতিবাচক টেসলা কর্তা।
প্রধানমন্ত্রী মোদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি সরকারী সফর করেছেন, তবে এই প্রথমবার তিনি রাষ্ট্রীয় সফরে যাচ্ছে। সেখানে খোদ বাইডেন তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদরা ভারত ও আমেরিকার মধ্যে শিক্ষাগত সহযোগিতার সম্প্রসারণের পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষা, গবেষণা এবং জ্ঞান অংশীদারিত্বের ক্ষেত্রে নতুন উদ্যোগ এবং সুযোগের অন্বেষণের বিষয়ে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গির কথা জানিয়েছেন।
নরেন্দ্র মোদীর মার্কিন সফরের উদ্দেশ্যে আমেরিকা এবং ভারত, উভয় দেশের শিল্পপতি এবং শীর্ষ নেতৃত্বের পক্ষ থেকে ডিজিটাল দুনিয়ায় বিপুল সাড়া মিলেছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করার আশায় রয়েছেন দুই দেশের শীর্ষ নেতৃত্বরা।
সংবাদমাধ্যমকে সম্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, 'নিরাপত্তা সহযোগিতা আমাদের কৌশলের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। আমরা ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াব।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi) পঞ্জাব (Punjab) সফর বাতিল হওয়ার পিছনে নিরাপত্তাজনিত ত্রুটি ছিল না বলেই দাবি মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নির (CM Charanjit Singh Channi)। সরকারি সূত্র অবশ্য অন্য কথা বলছে।