অগ্নি ১ মিসাইলের রেঞ্জ ৭০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। এই ক্ষেপণাস্ত্রের ওজন ১২ টন এবং এটি এক হাজার কেজি পারমাণবিক ওয়ারহেড বহন করতে পারে।
অগ্নি প্রাইম ক্ষেপণাস্ত্রের তিনটি সফল পরীক্ষা চালানোর পর এটিই প্রথম প্রি-ইন্ডাকশন নাইট লঞ্চ। এই সংস্করণটি বেশ সঠিক এবং মারাত্মক। রাডার, টেলিমেট্রি এবং ইলেক্ট্রো-অপটিক্যাল ট্র্যাকিং সিস্টেমের মতো
তাওয়াং-এ ভারত -চিন সংঘর্ষের পর, অগ্নি -৫ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে সফল হলো ভারত। তবে কি যুদ্ধ মহড়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে ভারতের ? প্রশ্ন তুলছে একাংশ।
কঠিন জ্বালানীযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষার সময় সমস্ত নির্ধারিত প্যারামিটারগুলি পেরিয়ে গিয়েছে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ক্ষেপণাস্ত্রটির পুরো পথ পর্যবেক্ষণ করেছে বিশেষ রাডার। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় টেলিমিটারিং সরঞ্জাম রাখা হয়েছে।
ভারত সোমবার ওড়িশার এপিজে আব্দুল কালাম দ্বীপ থেকে অগ্নি-৪-ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপন সফলভাবে সম্পন্ন করেছে।
শনিবার বেলা ১১টা বেজে ৬ মিনিটে ওড়িশার বালাসোরে পরক্ষা করা হয়েছিল। এর আগে চলতি বছর ২৮ জুন ক্ষেপণাস্ত্রটি শেষবারের মত পরীক্ষা করা হয়েছিল। তারপর এদিন ফের পরীক্ষা করে দেখা হয়। সূত্রের খবর ক্ষেপণাস্ত্রটি বিকাশের কাছাকাছি অবস্থায় রয়েছে।