প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি বালক-কিশোরদের মধ্যেও অপরাধপ্রবণতা বাড়ছে। দিল্লির একটি বেসরকারি স্কুলের নৃশংস ঘটনা সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে।
সন্দেশখালিতে কিছু মহিলা সংবাদমাধ্যমে তাদের কঠিন সময়ের কথা জানিয়েছে। সেখানেই স্পষ্ট মহিলাদের কি কষ্টের মধ্যে দিয়ে তাদের যেতে হচ্ছে। সুন্দরী মহিলাদের স্বামীদের ভয় দেখান গয়েছে বলেও দাবি করেছেন স্মৃতি ইরানি।
মোটরবাইক নিয়ে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা তিন যুবক তাঁদের হোটেলের ঘর দেখানোর নাম করে বাইকে তুলে নেন। এর পর তাঁদের ওড়িশার দিকে দিঘাশ্রী পেরিয়ে একটি অন্ধকার জায়গায় নিয়ে যান। সেখানেই ওই তরুণীকে বেধড়ক মারধর করে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ মসজিদের স্থাপত্য শৈলীতেও পরিবর্তন আনছে যাতে সেগুলোকে চিনের পরিচিত স্থাপত্যের মতো দেখায়। প্রকৃতপক্ষে, ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি ধর্মের উপর তার নিয়ন্ত্রণ শক্ত করার জন্য এই কাজ করে চলেছে।
শরীরের একাধিক জায়গায় ধারাল অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। হাত পা বেঁধে রাতভর নির্যাতন চলে। অত্যাচারের পর অজ্ঞান হয়ে গেলে, মৃত মনে করে বাড়ির বাইরে ফেলে দেওয়া হয় ওই গৃহবধূকে বলে অভিযোগ।
নির্যাতিতার মায়ের অভিযোগ নিয়ে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে হাড়োয়া থানার পুলিশ। নির্যাতিতা নাবালিকার মেডিক্যাল পরীক্ষার ব্যবস্থাও করা হয়েছে ।
ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস ছাত্রদের ওপর লাঠি দিয়ে অমানুষিক মারধর করতে দেখা গেল এক সিনিয়র ছাত্রকে। প্রায় ৪০ বছর ধরে কোনও প্রশিক্ষক ছাড়াই এই কলেজে এমন নৃশংস পন্থায় প্রশিক্ষণ চলে আসছে বলে জানা গেছে।
একহাতে ধরা সিগারেটে ছাড়ছেন ধোঁয়া, আরেক হাতে ধরা যৌনাঙ্গ। আদিবাসী শ্রমিকের মুখের ওপর নির্বিকারভাবে প্রস্রাব করেই গেলেন বিজেপি নেতা! এদিকে শাসক দল বিজেপি জানিয়ে দিয়েছে যে, ওই নেতার সঙ্গে বিজেপির কোনও যোগাযোগই নেই।
আমি ১০০ শতাংশ আশাবাদী। সাধারণ মানুষের সজাগ হয়েছে। তৃণমূলের অত্যাচার, চুরি চামারি বুঝতে পারছে। বেকারত্ব এই সব সমস্যা বুঝেই মানুষ এবার কংগ্রেসকে চেয়েছে, বললেন বাইরন বিশ্বাস।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নীনা জানিয়েছেন তার অন্যতম স্বপ্ন হল মেয়ে মাসাবা গুপ্তার বিয়ে দেখা। তবে শুধু মেয়ের বিয়ে নয় বরং ডিভোর্স নিয়েও মুখ খুলতে দেখা যায় নীনা গুপ্তা।