অ্যাসিডিটি এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হল একটি মারাত্মক সমস্যা। ওষুধ ছাড়া চট করে আরাম পাওয়ার কোনও উপায় নেই। তবে এমন কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা খেলে সহজে আরাম পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক কিছু ঘরোয়া উপায়-
খাওয়াদাওয়া জমিয়ে না হলেও দিন দিন বেড়েই চলেছে অম্বলের উৎপাত। অ্যান্টাসিড না খেয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে এই উৎপাত কমাবেন কীভাবে?
শুধু দুধ খেলে যদি হজমের গোলমাল হয়, তা হলে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে নিন এক চামচ ঘি। দারুণ উপকার পাবেন।
স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী খাবার দই। কিন্তু দইয়ের সঙ্গে যদি এই পাঁচ ধরনের খাবার মিশিয়ে খাওয়া হয় তাহলেই সর্বনাশ।
এই সমস্যা কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হয় এবং প্রতি মিনিটের সঙ্গে সমস্যাটিও বাড়তে থাকে। এই সমস্যাকে বলা হয় গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স। কি এই গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স চলুন জেনে নেওয়া যাক-
গ্যাস থেকেও হতে পারে হার্ট অ্যাটাক। , কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে টিবি, অন্ত্রের ক্যান্সার হতে পারে। আর এই সমস্যাগুলি থেকে মুক্তির জন্য নিজের লাইফস্টাই বদলে ফেলুন।
২ চামচ জোয়ান শুকনো খোলায় ভেজে নিন। এবার একটি পাত্রে জল নিন। তাতে দিন জোয়ান। ৩ থেকে ৪ মিনিট ফুটতে নিন। সোনালি রং ধরলে গ্যাস বন্ধ করে দিন। তারপর ঠান্ডা করে ছেঁকে নিন। পান করতে পারেন এটি। গ্যাস অম্বল থেকে কিডনির রোগ- জোয়ান জলে দূর হবে সকল সমস্যা, জেনে নিন এর উপকারীতা।
মানুষ বিভিন্ন অবস্থানে ঘুমায়, যার মধ্যে রয়েছে তাদের পেটের ওপর চাপ দিয়ে ঘুমানো, পিঠে ভর দিয়ে ঘুমোনো, কাত হয়ে ঘুমোনো। কিছু মানুষ আছেন যারা রাতে ঘুমের মধ্যে বারবার অবস্থান পরিবর্তন করতে থাকেন।
অনেক সময় এমন হয় যে এগুলোও একটি নতুন রোগের লক্ষণ, যা মানুষ প্রায়শই বুঝতে পারে না। যতক্ষণে রোগটি বোঝা যায় ততক্ষণে তা মারাত্মক রূপ নেয়। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, কোন লক্ষণগুলিতে আপনার বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত তা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন জেনে নেই এমন লক্ষণগুলো যা অবহেলা করা উচিত নয়।