ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশের একজন হেড কনস্টেবল, যিনি ভোটগ্রহণ দলকে পাহারা দিচ্ছিলেন, শুক্রবার ছত্তিশগড়ের গারিয়াবন্দ জেলায় নকশালদের একটি ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে প্রাণ হারান।
নকশালরা আইইডি বিস্ফোরণ ঘটায়। তবে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তা নিশ্চিত করা হয়নি। পাল্টা হামলায় কয়েকজন নকশালও আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
দুটি ঘটনার পর স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। সোমবার ভোর থেকে ডাংরি এলাকার প্রধান চত্বরে মৃতদেহ নিয়ে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার রাজোরি বনধের ডাক দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনকারীদের চোখে জলের পাশাপাশি ক্ষোভও রয়েছে।
অভিযুক্ত মিনহাজ আহমেদ জম্মু ও কাশ্মীরের দুই আল কায়েদা জঙ্গির থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে জঙ্গি হয়। এই ব্যক্তি আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন এজিএইচ (আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ) এর জন্য সদস্যদের নিয়োগ এবং নাশকতামূলক কার্যকলাপ করার জন্য হাত মিলিয়ে ছিল।
অসম রাইফেলসের জওয়ান এল. ওয়াংশু বিস্ফোরণের পরে ঘটনাস্থলেই মারা যান। তার আহত সহকর্মীকে নিকটবর্তী হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ যে তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করেছে তাতে দেখা গেছে, বিস্ফোরণটি হয়েছিল একটি দুতলার শৌচাগারে। সেখানে এক ব্যক্তি বোমাটি একত্রিত করার চেষ্টা করছিল।
৪ দিন বাদে ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন
তার আগেই ফের মাও হামলা
ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর বাসে আইইডি হামলা
মৃত অন্তত তিন জওয়ান, আহত আরও ১০