গত ১০ বছরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেড়ে গিয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের আরএসএস-এর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা চলছে।
আরএসএস-এর প্রতিষ্ঠা ডাক্তার হেডগেওয়ারের জীবন নিয়ে লেখা বই 'ম্যান অব দ্যা মিলেনিয়াম' প্রকাশকরা হয়েছে। বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ানেট নিউজ নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান রাজেশ কালরা।
একদিকে বিজেপির ক্ষেত্র মজবুত করা, অন্যদিকে আরএসএস-এর সংগঠন পরিধি বাড়িয়ে তোলা…. দুই সংগঠনেরই এখন পাখির চোখ পশ্চিমবঙ্গ।
শুভেন্দু অধিকারী থেকে শুরু করে দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার এবং অমিতাভ চক্রবর্তীও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের এই বৈঠকে।
সূত্রের খবর এই সুপারিশ অনুসারে কর্নাটকের সিলেবাস থেকে বাদ পড়তে পারে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ বা আরএসএসের প্রতিষ্ঠাতা কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের জীবনী।
২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের তুলনায় ২০২৩ সালে আরও পাঁচ শতাংশ বেশি ভোট পেয়েছে কংগ্রেস। এর পেছনে ভাষা, ধর্ম এবং জাত ভিত্তিক প্রচারকে গুরুত্ব দিয়েছে RSS।
“মোদী তো গাড়ির লুকিং গ্লাসে চোখ রেখে চলছেন। সেই জন্যই তিনি বুঝতে পারছেন না যে, তাঁর গাড়িটা কেন অ্যাক্সিডেন্ট করল”, বিদেশের সভামঞ্চে এভাবেই বিঁধলেন ‘বহিষ্কৃত’ কংগ্রেস সাংসদ।
সমকাম বিবাহে আইনি শিলমোহড় পড়ার যখন কাউন্ট-ডাউন চলছে। ঠিক সেই সময়-ই এক নতুন বিতর্ক উস্কে দিল আরএসএস-এর সমীক্ষা। যেখানে দাবি করা হয়েছে হোমোসেক্সুয়ালিটি আসলে একটি ডিসঅর্ডার।
আরএসএর কর্মীর দায়ের করা মানহানি মামলায় স্বস্তিতে রাহুল গান্ধী। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থায়ীভাবে আদালতে হাজিরে থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে কংগ্রেস নেতাকে।
ভাগবত বলেছিলেন যে ভারতের ঐতিহ্যগত জ্ঞানের ভিত্তি বিশাল, আমাদের কিছু প্রাচীন বই হারিয়ে গেছে, আবার কিছু ক্ষেত্রে স্বার্থপর লোকেরা তাদের সম্পর্কে একটি ভুল দৃষ্টিভঙ্গি রাখে।