ভারতীয় উপমহাদেশে আল কায়েদার (একিউআইএস) ২০০ জন জঙ্গি রয়েছে এবং ওসামা মেহমুদ তাদের প্রধান। আল-কায়েদা এবং ইসলামিক স্টেটের কার্যকলাপ সম্পর্কে এই প্রতিবেদনটি রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ দ্বারা বার্ষিক ২৫ জুলাই,২০২৩- এ প্রকাশিত হয়েছে।
মুর্শিদাবাদের খরগ্রামের এক ব্যক্তিকে হুগলি দাদপুর থেকে গ্রেফতার করেছে এসটিএফ । আল-কায়েদার সদস্য ছিল বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ।
সেক্রেটারি অফ স্টেট টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন যে এই পদক্ষেপের ফলে, মার্কিন এক্তিয়ারের আওতাধীন সব জঙ্গির সম্পদও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তার ওপর সমস্ত মার্কিন নাগরিকদের ভুলক্রমে হলেও তাদের সাথে কোন লেনদেনে জড়িত থাকতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার জাওয়াহিরির মৃত্যুর তথ্য দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এই জঙ্গি নেতার মাথার দাম ছিল ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। জানা গেছে যে তিনি ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার সাথেও জড়িত ছিলেন, যেখানে প্রায় তিন হাজার মানুষ মারা যান।
অভিযুক্ত মিনহাজ আহমেদ জম্মু ও কাশ্মীরের দুই আল কায়েদা জঙ্গির থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে জঙ্গি হয়। এই ব্যক্তি আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন এজিএইচ (আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ) এর জন্য সদস্যদের নিয়োগ এবং নাশকতামূলক কার্যকলাপ করার জন্য হাত মিলিয়ে ছিল।
ইসরাইলে হামলার বিরাট পরিকল্পনা করেছিল আল কায়েদা। কীভাবে আটকেছিলেন, ২০ বছর পর মুখ খুললেন এফবিআই এজেন্ট।
কেরলের কোচির মেয়র এম অনিলকুমারকে হুমকি চিঠি দিল আল-কায়েদা জঙ্গি গোষ্ঠী। তাঁকে বিবস্ত্র করে সমুদ্র সৈকতে হাঁটানোর ভয় দেখানো হয়েছে।
পঞ্জশির উপত্যকা এখন কাদের দখলে? ব্যাপক সংঘর্ষের মধ্যে এই নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। তালিবান এবং পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বলছে পঞ্জশির বিজয়ের ফলে পুরো আফগানিস্তান এখন তালিবানি শাসনে। প্রতিরোধ বাহিনীর নেতারা অবশ্য এই দাবি উড়িয়ে দিচ্ছেন। গত দুই সপ্তাহ ধরে তালিবান এবং পঞ্জশিরের প্রতিরোধ বাহিনীর মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে সংঘর্ষ চলছিল। তারসঙ্গে দুইপক্ষে একটা শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তির জন্য আলোচনাও চলছিল। তবে, গত চার দিন ধরে তালিবান এবং প্রতিরোধ বাহিনীর মধ্যে অবিরাম সংঘর্ষ চলছে।
নিহত আল-কায়েদা প্রধান আইমান আল জাওয়াহিরি
প্রায় এক মাস আগেই আফগানিস্তানে মৃত্যু
স্বাভাবিক কারণেই মৃত্যু হয়েছে তার
এরপর কে নেতৃত্ব দেবে লাদেনের দলকে