নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকু। তিনি কয়েক মাস ধরে তদন্তকারীদের ঘোল খাওয়াতে সক্ষম হলেও, এবার বিপাকে পড়তে চলেছেন।
কেজরিওয়াল টাইপ -২ ডায়াবেটিশ পেসেন্ট। তাঁর রক্তের শর্করা ওঠানামা করে। যা নিয়ে রীতিমত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আম আদমি পার্টির সদস্যরা।
রাজ কুন্দ্রার প্রায় ৯৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি। শিল্পা শেট্টির জুহুর একটি ফ্ল্যাটও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
নিয়োগ দুর্নীতিতে ইতিমধ্যেই বাংলার একাধিক হেভিওয়েট নেতা-মন্ত্রীর নাম জড়িয়েছে। বেশ কয়েকজন শ্রীঘরেও রয়েছেন। তবে এবার সেই ইস্যু নিয়েই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ও বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।
ডেরেক ও'ব্রায়েন, দোলা সেন, সাকেত গোখলে এবং সাগরিকা ঘোষ-সহ ১০ জন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এদিন নির্বাচন কমিশনের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের সঙ্গে দেখা করেছে।
শাহজাহান শেখের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ‘ফ্রিজ' করল ইডি। শাহজাহানের একটি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের লেনদেন বন্ধ করতে চেয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
কৈলাস গেহলটির বিরুদ্ধে তদন্তকারীদের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। দিল্লির মদনীতি মামলায় কৈলাসের সক্রিয় যোগাযোগ রয়েছে।
বিআরএস নেত্রী কে কবিতা, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, আপ নেতা মণীষ সিসোদিয়া ও সঞ্জয় সিং-কে মদ নীতির সঙ্গে জড়িয়ে মামলা তৈরি করেছে। তাতেই ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেজরিোয়ালকে।
লোকসভা নির্বাচনের মুখে গ্রেফতার হলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এই ঘটনা নিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
লকেট বলেন, এখানে গায়ক আছে, বিধায়ক না গায়ক! মঞ্চে মঞ্চে গান করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আনন্দ দিয়ে বেড়ান। এদিকে মানুষের সেবা করেন না, দুর্নীতিতে যুক্ত।