এই সময় ব্যাক্টিরিয়াল ইনফেকশন বা অ্যালার্জির কারণে কাশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। এবার সমস্যা সমাধানে কড়া কড়া ওষুধ নয়, ঘরোয়া উপায় মেনে চলুন।
লিভার একবার সংক্রমিত হলে তা ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল লিভারের সংক্রমণ কীভাবে সনাক্ত করা যায়। অর্থাৎ এর প্রাথমিক লক্ষণগুলো কীভাবে চিনবেন।
যদি কোনও পাবলিক টয়লেট এমন কোনও ব্যক্তি ব্যবহার করেন যার ইতিমধ্যেই ইউরিন ইনফেকশন রয়েছে, তবে সেই টয়লেট সিট ব্যবহার করলে পুরুষদের তুলনায় মহিলারা খুব দ্রুত সংক্রামিত হয়। এর কারণ মহিলাদের মূত্রনালী ছোট হয়ে যেতে পারে।
গরমে শরীর কষে যাওয়ার মতো সমস্যা লেগেই থাকে। জল কম খেলে,শরীর কষে গেলে, কিংবা অতিরিক্ত তেল মশলা যুক্ত খাবার খেলে অথবা হাই ডোজের ওষুধ খেলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। বিশেষত শরীর কষে গেলে প্রস্রাবে জ্বালা হয়। যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলা হয় ইউরিনারি ট্র্র্যাক্ট ইনফেকেশন। এই জটিল সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যার একটাই মোক্ষম ওষুধ হল জল। তবে জল ছাড়াও এই খাবারগুলি পাতে রাখলেই রেহাই মিলতে পারে এই রোগ থেকে।
ভ্যাজাইনা ইনফেকশন (Vaginal Infection) খুবই সাধারণ বিষয়। যৌনাঙ্গ সারাক্ষণ ভিজে থাকলে, টাইট অন্তর্বাস পরলে কিংবা পিরিয়ডসের (periods) সময় সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে ভ্যাজাইনা ইনফেকশনের সম্ভাবনা থেকে যায়। এই ইনফেকশন থেকে দূরে থাকতে কয়টি জিনিস মেনে চলতে হবে।
শরীর কষে গেলে প্রস্রাবে জ্বালা হয়। যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলা হয় ইউরিনারি ট্র্র্যাক্ট ইনফেকেশন। এই জটিল সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যার একটাই মোক্ষম ওষুধ হল জল। তবে জল ছাড়াও এই খাবারগুলি পাতে রাখলেই রেহাই মিলতে পারে এই রোগ থেকে।
শরীর কষে গেলে, জম কম খেলে, কিংবা অতিরিক্ত তেল মশলা যুক্ত খাবার খেলে অথবা হাই ডোজের ওষুধ খেলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। বিশেষত শরীর কষে গেলে প্রস্রাবে জ্বালা হয়। যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলা হয় ইউরিনারি ট্র্র্যাক্ট ইনফেকেশন। এই জটিল সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যার একটাই মোক্ষম ওষুধ হল জল। তবে জল ছাড়াও এই খাবারগুলি পাতে রাখলেই রেহাই মিলতে পারে এই রোগ থেকে।
দিনের প্রায় অনেকটা সময় কানে থাকে হেডফোন। এখন রাস্তায় বেরলে কানে হেডফোন লাগানো মুখের অভাব নেই। বাড়ি থেকে বেরলে, রাস্তার কোলাহল, ট্রেন ও বাসের হর্ন-এর শব্দ এড়াতে হেডফোনই ভরসা। গান শোনার পাশাপাশি সিনেমা দেখা, গেম খেলা, বা অন্যকোন বিনোদন সবেতেই এখন হেডফোন জরুরি। সব মিলিয়ে বর্তমান যুগে হেডফোন ছাড়া চলা দায়। আপনারও যদি এমনই অভ্যাস হয় তা হলে সাবধান হওয়ার সময় এসেছে। দীর্ঘ সময় হেডফোন ব্যাবহার করলে হতে পারে মারাত্মক কিছু সমস্যা। চলুন সমস্যাগুলি এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।
করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গে বেহাল ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবা
কোভিডের ধাক্কায় মাথা চাড়া দিচ্ছে আরো এক ভয়ঙ্কর সংক্রমণ
রোগটির নাম 'মিউকর্মাইসোসিস' বা 'ব্ল্যাক ফাঙ্গাল ইনফেকশন
হারাতে পারে দৃষ্টিশক্তি, খোয়া যেতে পারে নাক বা চোয়ালের হাড়ও
এই সময়েই স্ক্যাল্পে বাড়তে থাকে ইচিং, ড্রাইনেস। মাথা চুলকানি বা ইচিং হওয়া মানেই উকুন জাতীয় সমস্যা নয়। স্ক্যাল্পে ইনফেকশন হলেও এটা হওয়া সম্ভব। এই মরশুমেই স্ক্যাল্পে হতে পারে ফাংগাল ইনফেকশনের মত সমস্যাও। এই সমস্যা এড়াতে শুধু শ্যাম্পুই যথেষ্ট নয়। চুলের এই সময় প্রয়োজন বাড়তি যত্নের। দূষণময় পরিবেশে চুলের যত্ন নিতে সকলে ভরসা রাখেন পার্লারের উপর। তবে পার্লারের উপর ভরসা রাখলেও নজর দিতে হবে চুলের গোড়ায়। জেনে নিন শীতকালে এই স্ক্যাল্পের সমস্যা দূর করার সহজ উপায়-