এই মুহূর্তে অন্তর্দেশীয় উড়ানে যাত্রী পরিবহণে সবচেয়ে বৃহৎ সংস্থার নাম হল ইন্ডিগো। এই বিমান সংস্থা কিছু কিছু করে আন্তর্জাতিক উড়ানও চালাতে শুরু করেছে। সুতরাং, সংস্থার যে আরও নতুন বিমান লাগবে তাতে সন্দেহ নেই।
অনেক যাত্রী নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছতে না পেরে ক্ষোভ দেখান। তাদের তরফ থেকে পাইলট বদলে দেওয়ার দাবি জানানো হতে থাকে। ফলে ওই পাইলটের সঙ্গেই বিমানে উঠতে অস্বীকারও করেন অনেকে।
পুরুষ কর্মীরা এগিয়ে এসে ওই মা-কে নিজের ৪০ দিনের শিশু সহ কম-জায়গার সিটে পেছনের দিকে উঠে যাওয়ার নির্দেশ দেন। নিরুপায় মহিলা উঠে যেতে না চাইলে তাঁকে হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয় ইন্ডিগো বিমানের পুরুষ-কর্মীদের তরফে।
এই বছর মুম্বাইতে এটি অনিয়মিত ফ্লাইয়ারের সপ্তম মামলা। কেন বার বার একই ঘটনার পূণরাবৃত্তি ঘটছে সে বিষয়ও একাধিক প্রশ্ন উঠেছে।
ইন্ডিগো বিমানের জরুরি দরজা খোলা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেসের হাতিয়ার মিডিয়া রিপোর্ট। দুই দলই দায়ি করেছে তেজস্বী সুরিয়াকে।
ইন্ডিগো বিমানে জরুরি দরজা খুলে দিল এক যাত্রী। DGCAর তদন্তের নির্দেশ। তবে যাত্রী তার কাজের জন্য ক্ষমা চেয়েছিল।
দেশে বিমান দুর্ঘটনা বৃদ্ধির বিষয়ে, বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী জেনারেল (এসএন) ভি কে সিং সংসদে লিখিত জবাবে বলেছেন যে গত পাঁচ বছরে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে মোট ২৬১৩টি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে। তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স।
অল্পের জন্য দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল পাটনাগামী এক বিমান। এদিন দিল্লি এয়ারপোর্টে মারাত্মক বিপদজ্জনক ঘটনার কবলে পড়েছিল বিমানটি। ইন্ডিগো বিমানটি পাটনার উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার জন্য একদম প্রস্তুত ছিল হঠাৎই তখন গো ফার্স্ট এয়ারলাইনের একটি সুইফ্ট ডিজায়ার গাড়ি বিমানটির নীচে চলে যায়। কোনরকমে সংঘর্ষ এড়ানো গিয়েছে।
ইন্ডিগোর সিইও রনজয় দত্ত তার দলকে এই প্রচেষ্টার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং বলেছেন যে তার এয়ারলাইন একটি জীবন বাঁচাতে পেরে নিজেদের সৌভাগ্যবান বলে মনে করছে।
পূজা হেগডে বৃহস্পতিবার টুইটারে একটি অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন। ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের এক কর্মীর অপ্রীতিকর ব্যবহারে ক্ষুব্ধ অভিনেত্রী টুইট করে এয়ারলাইন্সটির নজরে আনেন গোটা বিষয়টি।