পাশবিক অত্যাচারের জেরে মৃত্যু হয় ওই শিশুকন্যার। ধর্ষণ করার পর নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মৃতদেহের পাশেই পড়েছিলেন অভিযুক্ত।
৩ বছরের শিশুকন্যা সবেমাত্র ভর্তি হয়েছিল প্লে স্কুলে। বাড়ি ফিরে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
চিকিৎসা শাস্ত্রে যে রোগের বহুল প্রচলিত নাম ‘মৃগী’, সেই মৃগীকেই ‘ভুতের ভর’ বলে ভয় দেখিয়ে দিলেন এক ওঝা বা তান্ত্রিক। সেই ভয় থেকেই শুরু হল ভুল বোঝানো।
নারীদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে যে ‘নারীশক্তি’ নীতির চেয়ে দূরেই থাকে উত্তর প্রদেশ, তা প্রমাণ হয়ে গেল আরও একবার। চলন্ত অটোয় টিউশন শিক্ষককে ধর্ষণকাণ্ডের পর আজ আবার প্রকাশ হয়ে পড়ল গাজিয়াবাদের মর্মান্তিক ধর্ষণকাণ্ড!